National

৩ দিন পর খোঁজ মিলল সুখোইয়ের ধ্বংসাবশেষের, এখনও বেপাত্তা ২ পাইলট

৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে তেজপুর বিমানঘাঁটি থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে পাহাড় আর ঘন জঙ্গলঘেরা এক দুর্গম স্থানে দেখা মিলল সুখোই বিমানটির ধ্বংসাবশেষের। সেনা হেলিকপ্টার তল্লাশি চালানোর সময় ধ্বংসাবশেষ দেখতে পায়। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, সুখোইটিকে দেখা গেলেও ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার এখনই সম্ভব নয়। প্রতিকূল আবহাওয়ায় ওই দুর্গম জায়গায় পৌঁছনো কার্যত অসম্ভব। এদিকে ধ্বংসাবশেষ দেখা গেলেও এখনও খোঁজ মেলেনি সুখোইতে থাকা ২ পাইলটের। উদ্ধারকাজ শুরু হলে তখনই পাইলটদেরও খোঁজ করা হবে। গত মঙ্গলবার অসমের সোনিতপুর জেলার সালোনিবাড়িতে ভারতীয় বায়ুসেনার তেজপুর বিমানঘাঁটি থেকে নিয়মমাফিক উড়ানের জন্য সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমানে চড়ে বসেন ২ পাইলট। বিমান আকাশে ডানা মেলে। আধঘণ্টা সব ঠিকঠাক ছিল। বায়ুসেনা সূত্রের খবর, বেলা ১১টা নাগাদ আচমকাই যুদ্ধবিমানটির সঙ্গে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারপর থেকে সেটির আর কোনও খোঁজ ছিলনা। চিন সীমান্তের কাছে হওয়ায় চিনের দিক থেকে কিছু করা হল কিনা তেমন সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে চিন কিছু জানে কিনা তা তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু চিন জানিয়ে দেয় সুখোই বেপাত্তা নিয়ে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই। এরপর ভারতীয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টার ও চপার তন্নতন্ন করে খোঁজ শুরু করে। পাহাড় আর ঘন জঙ্গলঘেরা বিস্তীর্ণ এলাকা হওয়ায় আকাশপথেই চলে তল্লাশি। সেই তল্লাশিতেই এদিন সকালে খোঁজ মিলল ধ্বংসাবশেষের।

 

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *