Feature

বিশ্বের প্রতি ২০০ জন মানুষের মধ্যে ১ জন এই ব্যক্তির বংশধর

বিশ্বজুড়ে যত মানুষ রয়েছেন তার প্রতি ২০০ জনের মধ্যে ১ জনই একটি বংশের। একজন মানুষই এই বংশধরদের সৃষ্টি করেছেন।

বিশ্বে যত মানুষ রয়েছেন তাঁদের মধ্যে প্রতি ২০০ জনের মধ্যে ১ জন একজন বিশেষ মানুষের বংশধর। অবশ্যই বোঝা যাচ্ছে তিনি কীভাবে তাঁর বংশবৃদ্ধি করেছিলেন।

মহাভারতে কৌরবদের ১০০ ভাইয়ের কথা শোনা যায়। কিন্তু এই ব্যক্তি যিনি মঙ্গোলিয়ান সম্রাটও ছিলেন, তাঁর ঔরসজাত সন্তানের সংখ্যা ছিল অগুন্তি।

১১৬২ সাল থেকে ১২২৭ সাল এই, ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে তিনি যেমন যুদ্ধ জিতেছিলেন, তেমনই বিভিন্ন জায়গায় তাঁর সন্তানও হয়েছিল। যুদ্ধবাজ এই মঙ্গোলিয়ান সম্রাট ছিলেন চেঙ্গিস খান। ইতিহাসের পাতায় যাঁর নামের সঙ্গে প্রায় সকলেই পরিচিত।

চেঙ্গিস খান তাঁর জীবদ্দশায় অসংখ্য সন্তানের পিতা হয়েছিলেন। সেইসব সন্তানেরা কেবল একটি জায়গা নয় বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিলেন। তাঁদের থেকে বংশ এগিয়ে গিয়েছে বছরের পর বছর, প্রজন্মের পর প্রজন্ম।

এই অগুন্তি সন্তানের পিতাকে নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে গবেষকেরা হিসাব কষে উঠতে পারেননি যে তাঁর ঠিক কত সন্তান ছড়িয়ে ছিল নানা প্রান্তে। তবে তাঁরা একটি অঙ্কের মাধ্যমে এটা দেখেছেন যে বিশ্বের প্রতি ২০০ জন মানুষের মধ্যে ১ জন চেঙ্গিস খানের বংশধর।

প্রসঙ্গত চেঙ্গিস খানের রাজত্ব চিন থেকে রাশিয়া, কাজাখস্তান থেকে ইরাক, ইরান দূরদূরান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। তিনি যেখানেই পৌঁছেছেন সেখানেই বহু নারীকে সন্তানের মা করেছিলেন চেঙ্গিস খান। এমনটাই হিসাব করে চেঙ্গিস খানের সন্তান সংখ্যা হিসাব করার চেষ্টা করেন গবেষকেরা।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *