Feature

মাকালীর নির্মাল্য মাথায় দিতেই থরথর করে কাঁপতে লাগলেন ভারতবরেণ্য মহাপুরুষ

মা কালীর নির্মাল্য মাথায় দিতেই প্রভুপাদের সর্বাঙ্গ কাঁপতে লাগল থরথর করে। সাবধানে বেরিয়ে এলেন মন্দিরের বাইরে।

দিনটা ১২৯৮ সনের (১৮৯১ সাল) ২৩ অগ্রহায়ণ। কালীঘাটে কালীদর্শনে গিয়েছিলেন ভারতবরেণ্য মহাপুরুষ প্রভুপাদ বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী। সেদিন যাত্রীদের বেশ ভিড় ছিল মন্দিরে। পাণ্ডারা খুব আগ্রহ ও যত্নের সঙ্গে তাঁকে নিয়ে গেলেন গর্ভগৃহে। মালা ও ডালি দিয়ে পুজো দিলেন।

‘মা, মা’ বলে ডাকতে লাগলেন সজল নয়নে। তারপর মা কালীর নির্মাল্য মাথায় দিতেই প্রভুপাদের সর্বাঙ্গ কাঁপতে লাগল থরথর করে। সাবধানে বেরিয়ে এলেন মন্দিরের বাইরে। চলতে চলতে এক সময় সঙ্গীদের বললেন – ‘জগন্নাথের রূপের সঙ্গে, এই কালীর রূপের সাদৃশ্য আছে, মা’র কত দয়া! সকলকেই মা দয়া করছেন।’

সহায়ক গ্রন্থ : সাধক কবি রামপ্রসাদ – যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত, ভারতের সাধক – শঙ্করনাথ রায়, দেবালয়ে দেবালয়ে শ্রীরামকৃষ্ণ – দেবব্রত বসু রায়, শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস – সত্যচরণ মিত্র, কথামৃত – শ্রীম, শ্রীশ্রীসুবোধানন্দের জীবনী ও পত্র (শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ, ঢাকা), বরানগর আলমবাজার মঠ – রমেশচন্দ্র ভট্টাচার্য, লীলাপ্রসঙ্গ, গুরুভাব, উত্তরার্ধ। এছাড়াও সাহায্য নিয়েছি আরও অসংখ্য গ্রন্থের। সব গ্রন্থ ও লেখকের নাম লেখা হল না। কৃতজ্ঞ লেখক ক্ষমাপ্রার্থী। — শিবশংকর ভারতী

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *