National

প্রয়াত অনিল দাভে, ‘ব্যক্তিগত ক্ষতি’, প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

সকালেই শরীরে একটা অস্বস্তি অনুভব করেন। দ্রুত তাঁকে দিল্লি এইমসে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু বাঁচানো সম্ভব হয়নি। কিছুক্ষণের মধ্যেই চিকিৎসকেরা জানান কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী অনিল মাধব দাভে প্রয়াত। বেশ কিছুদিন ধরেই শরীর ভাল যাচ্ছিল না। সেকথা বাড়িতে বলেও ছিলেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। শারীরিক সমস্যা থাকলেও কাজ করে যাচ্ছিলেন। গত রাতেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে তাঁর দীর্ঘ আলোচনা হয়। এদিন সকালে অনিল দাভের মৃত্যুর খবর তাই নাড়া দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। এদিন ট্যুইট করে প্রধানমন্ত্রী অনিল দাভের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে বলেন, গত রাতেও তাঁর সঙ্গে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অনিল দাভের মৃত্যু তাঁর কাছে ব্যক্তিগত ক্ষতি।


২০১৬ সালে রাজ্যসভার সাংসদ অনিল দাভেকে মন্ত্রিসভা পুনর্বিন্যাসের সময় পরিবেশমন্ত্রীর দায়িত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। আরএসএস-এর পুরনো সদস্য অনিল দাভে অনেক গুণের অধিকারী। একাধারে তিনি পাইলট, লেখক, পরিবেশকর্মী। নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনে তাঁর বড় ভূমিকা রয়েছে। জঙ্গল, নদী, পরিবেশের প্রতি গভীর টান থেকে তিনি এসব রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে রীতিমত বুৎপত্তির অধিকারী ছিলেন। বুঝতেন কিভাবে পরিবেশকে রক্ষা করতে হয়। এছাড়া সরকারি বহু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে তাঁর সুচিন্তিত পরামর্শ বিশেষভাবে গুরুত্ব পেত।



News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button