Entertainment

বলিউডে বাবার রাজকীয় ৫০ বছর পালন ছেলের

বলিউডে তাঁর জীবনের ৫০টা বসন্ত কাটিয়ে ফেললেন বিগ বি। ৫০ বছরের এই রাজকীয় যাত্রায় আমূল পরিবর্তন ঘটেছে টিনসেল টাউনের। তারসঙ্গে খাপ খাইয়ে এগিয়ে যাওয়া মুখের কথা নয়। সেটা কিন্তু সাফল্যের সঙ্গেই করেছেন অমিতাভ বচ্চন। বলিউডের এক জীবন্ত ইতিহাস। অমিতাভ বচ্চনের বলিউডে ৫০ বছর পূর্ণ করার দিনে পেন ধরলেন তাঁর ছেলে অভিনেতা অভিষেক বচ্চন। বাবার জীবনের এই বিরল মুহুর্ত পালন করলেন তিনি।

Abhishek Bachchan
ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম – @bachchan

শুক্রবার ইন্সটাগ্রামে অভিষেক বাবার সঙ্গে তাঁর ছবি শেয়ার করেন। সঙ্গে লেখেন তাঁরা বাবাই তাঁর জীবনে দেখা হিরো। যিনি তাঁর বাবা, সবচেয়ে কাছের বন্ধু, পথপ্রদর্শক, সমালোচক এবং সমর্থক। ৫০ বছর আগে এই দিনটাতেই বলিউডে তাঁর বাবা পথচলা শুরু করেন। আর আজ দাঁড়িয়েও তাঁর সেই প্রথম দিনের মতই কাজের প্রতি তাঁর ভালবাসা এক রয়ে গেছে। তাঁর সেই প্রতিভা, তাঁর কাজের প্রতি নিষ্ঠা, তাঁর প্রভাব সবকিছুকে তাঁরা পালন করছেন।

Amitabh Bachchan
ফাইল : অমিতাভ বচ্চন, ছবি – আইএএনএস

অভিষেক লেখেন, এদিন সকালে তিনি গিয়েছিলেন তাঁর বাবাকে অভিনন্দন জানাতে। তাঁর বলিউডে ৫০ বছর পূর্ণ করার অভিনন্দন জানাতে। অভিনন্দনের পর তিনি অমিতাভকে জিজ্ঞেস করেন এই দিনটায় তিনি কোথায় যেতে পছন্দ করবেন? উত্তরে এদিনও অমিতাভ বচ্চন জানান, তাঁর কাজে। ১৯৬৯ সালের এই দিনেই অমিতাভ বচ্চন তাঁর প্রথম ছবি ‘সাত হিন্দুস্তানি’-তে কাজ করার চুক্তিতে সই করেন। সেই শুরু। আর আজ সেই পথচলা গোটা ভারত তো বটেই গোটা বিশ্বের সামনে একটা জীবন্ত ইতিহাস।

(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *