Entertainment

জিমে ভর্তি হল তৈমুর

হাঁটি হাঁটি পা পা বয়সেই নতুন কীর্তি গড়ল ছোটে নবাব। সদ্য ১ বছর পূর্ণ করেছে সে। দুধের দাঁত একটু একটু উঁকি দিচ্ছে মিষ্টি ঠোঁটের দু ফাঁক দিয়ে। এটা হামা দিয়ে খেলার বয়স শিশুদের। তবে খেলাধুলো, দুষ্টুমির পাশাপাশি শরীরচর্চাও তো জরুরি। তাই তড়িঘড়ি ছেলেকে জিমে ভর্তি করিয়ে দিলেন মা করিনা। শুভস্য শীঘ্রম আর কি! ন্যানির কোলে চুপটি করে বসে এনার্জি ড্রিঙ্ক হাতে তৈমুর ঢুকছে জিমে। মুম্বইয়ের ‘মাই জিম’ নামে একটি চাইল্ড ফিটনেস সেন্টারে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় সম্প্রতি এভাবেই ধরা দিল খুদে হ্যান্ডসাম। জানুয়ারি থেকেই শুরু হয়ে গেছে তৈমুরের ‘ফিট অ্যান্ড ফাইন সেশন’।

‘মাই জিম’ একটি সুসজ্জিত শরীরচর্চা কেন্দ্র। এখানে ৬ মাস বয়স থেকে শুরু করে ১০ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের মানসিক ও শারীরিকভাবে শক্তসমর্থ করে তোলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি করিয়ে ছেলেকে ‘ফিট’ করে তোলাই এখন লক্ষ্য সইফ আলি খান ও তাঁর গিন্নির। আসলে জন্ম থেকেই সইফিনার আদরের দুলাল একেবারে স্বতন্ত্র। তার প্রতিটি পদক্ষেপ, অঙ্গভঙ্গির দিকে কড়া নজর দেশের পাপারাৎজিদের। তৈমুরের ঠাকুরদা ছিলেন ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক মনসুর আলি খান পতৌদি। মা ও মামারবাড়ির পরিবারের সিংহভাগ বলিউড শাসন করে আসছেন কয়েক পুরুষ ধরে। বাবা, ঠাকুমা, পিসি, পিসেমশায়ও ফিল্মি দুনিয়ার অতিপরিচিত ও প্রথমসারির মুখ। তাই বলিউডকে ভবিষ্যতের সুদর্শন তারকা উপহার দিতেই বোধহয় পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল এখন থেকেই।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

(ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম)

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *