Health

ছোটদের জন্য ভিডিও গেম ভীষণ উপকারি, কেন বলছেন গবেষকেরা

অনেক অভিভাবকের অভিযোগ থাকে যে তাঁদের সন্তান ভিডিও গেমে আসক্ত। কিন্তু তা যে কতটা উপকারি তা জানাল একটি নতুন গবেষণা। কেন, তাও জানিয়েছেন গবেষকেরা।

আগে তো ছিলই। গত ২ বছরে আরও বেড়েছে ছোটদের ভিডিও গেম খেলার প্রবণতা। বহু অভিভাবকেরই অভিযোগ যে তাঁদের সন্তান ভিডিও গেমে আসক্ত। দিনের অনেকটা সময় তারা ভিডিও গেম খেলছে।

তাঁদের মতে এটা একটা কুঅভ্যাস আর তা থেকে সন্তানকে বার করে আনা জরুরি। কিন্তু সেকথা মানতে নারাজ একটি সাম্প্রতিক গবেষণা।

গবেষকেরা ১৮০ ডিগ্রি উল্টো মত পোষণ করেছেন। তাঁরা জানাচ্ছেন ছোটদের ভিডিও গেম খেলা ভাল। আর যারা বেশি সময় ভিডিও গেম খেলছে তাদের জন্য তো আরও ভাল।

সুইডেনের কারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটের গবেষকেরা দাবি করেছেন, তাঁরা গবেষণা করে দেখেছেন যে পড়ুয়ারা সারাদিনের একটা অংশ ভিডিও গেমের পিছনে ব্যয় করে তারা অন্যদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান হয়। তাদের আইকিউ অন্যদের চেয়ে বেশি হয়। ফলে ভিডিও গেম ছোটদের বুদ্ধির বিকাশের জন্য ভাল।

ভিডিও গেম শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। কারণ তা টানা বসে খেলা হয়। ছোটদের কায়িক পরিশ্রম হয়না। এছাড়া পড়ার সময় অনেকটাই নষ্ট হচ্ছে। অনেক অভিভাবকের দাবি, এতে তাঁদের ছেলেমেয়ের স্কুলের পড়াশোনার ওপরও প্রভাব পড়ছে।

গবেষকেরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তাঁদের গবেষণায় তাঁরা এদিকগুলি খতিয়ে দেখেননি। তাই এসব ক্ষেত্রে কোনও কুপ্রভাব পড়ছে কিনা তা তাঁরা বলতে পারবেননা। কিন্তু ভিডিও গেমে বুদ্ধির বিকাশ হয় এ বিষয়ে তাঁরা নিশ্চিত। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button