নর্দমা ও শৌচালয়ের জল দিয়ে তৈরি বিয়ার, ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম - @pubsingapore
বিয়ারের বিষয়টায় আসার আগে ২০০৩ সালে একটু ফিরে যেতে হয়। সে সময় এই সংস্থাই নর্দমার জল থেকে পানীয় জল তৈরি করে হইচই ফেলে দিয়েছিল। এবার তারা হইচই ফেলে দিল বিয়ার তৈরি করে।
তবে সংস্থা শুধু নর্দমার জলই ব্যবহার করছে না, সেইসঙ্গে সরাসরি শৌচাগার থেকে আসা জলও ব্যবহার হচ্ছে এই বিয়ার তৈরি করতে।
এই পর্যন্ত জানার পর খুব স্বাভাবিকভাবেই এই বিয়ার খাওয়া দূরের কথা, দেখে অনেকের গা ঘিনঘিন করার কথা। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে ঠিক উল্টো। মানুষজন এই বিয়ারেই মজেছেন। যাঁরা বিয়ার পান করতে পছন্দ করেন তাঁরা দেদার এই বিয়ার কিনছেন।
যা তাঁরা পান করছেন তা নর্দমার জল বা শৌচাগারের জল থেকে তৈরি করা হয়েছে, এটা জানার পরও কীভাবে পান করছেন এই বিয়ার?
ক্রেতাদের উত্তরটা মোটামুটি একই পাওয়া গেছে। সকলের মতেই, অ্যালকোহলিক পানীয় বিয়ারের স্বাদের সঙ্গে এর কোনও ফারাক নেই। কোনও শারীরিক সমস্যাও হচ্ছেনা। সেইসঙ্গে এর মহান উদ্দেশ্যটাও সকলকে নাড়া দিয়েছে।
পৃথিবীতে পান যোগ্য জল ক্রমশ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে পানীয় জলের কষ্টে দিন কাটানো মানুষের সংখ্যা। এই অবস্থায় যে কোনও জলকে পরিশুদ্ধ করে পুনর্ব্যবহারের প্রচলন অবশ্যই এই পৃথিবীকে আরও বেশিদিনের জন্য বাসযোগ্য করে রাখবে।
তাই সে নর্দমার জল হোক বা শৌচাগারের, জলকে ঠিক করে পরিশুদ্ধ করলে তা দিয়ে তৈরি পানীয় জল বা বিয়ার, কিছুতেই আপত্তি নেই সিঙ্গাপুরবাসীর। প্রসঙ্গত এই বিয়ার সংস্থাটি সিঙ্গাপুরের। আর সেখানে এখন এই নর্দমার জলের বিয়ারের বেশ কদর।
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…