World

মাইনাস ৬১ ডিগ্রিতে নামল পারদ, বন্ধ স্কুল

ঠান্ডারও একটা সহ্য মাত্রা হয়। এখানে পারদ তাও কার্যত পার করে গেছে। নেমেছে মাইনাস ৬১ ডিগ্রিতে। তার মধ্যেই জীবন চালাচ্ছেন স্থানীয়রা।

দিল্লিতে ১-এর ঘরে ঘুরছে পারদ। রাজস্থানের অনেক জায়গায় শূন্য। হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশের একটা অংশও অসহ্য ঠান্ডায় কাঁপছে। জম্মু কাশ্মীরে এখন চলছে প্রবল ঠান্ডার সময়। সেখানে কার্গিল, দ্রাস নেমে যাচ্ছে মাইনাস ১৫-২০ ডিগ্রিতেও।

কিন্তু এ অঞ্চলের ঠান্ডার সামনে সেসব ঠান্ডাও মামুলি। কারণ একটি অঞ্চলে পারদ নেমেছে মাইনাস ৬১ ডিগ্রিতে। যা কার্যত অসহ্য হয়ে উঠেছে স্থানীয়দের কাছেও। যাঁরা কার্যত সারাবছরই ঠান্ডার মধ্যেই দিন কাটান।

রাশিয়ার পূর্বপ্রান্ত জুড়েই প্রবল ঠান্ডা। ঠান্ডার কবলে জবুথবু অনেক জনপদ। সেখানেই ওলনেস্কি জেলা জুড়ে পারদ নেমে গেছে মাইনাস ৬১ ডিগ্রিতে।

মাইনাস ৬১ ডিগ্রি শুনেই অনুমেয় যে সেখানে ঠান্ডার চেহারাটি ঠিক কেমন। অনুভূতিটাই বা কেমন। কিন্তু তার মধ্যেই সেখানকার মানুষ জনজীবনকে সচল রেখেছেন। কাজকর্ম যেমন হয় তেমনই হয়ে চলছে। খালি প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের ক্লাস স্থগিত করা হয়েছে।

প্রশাসনের তরফে এই অস্বাভাবিক ঠান্ডার মধ্যে প্রত্যেককেই নিজের নিজের গাড়ি আলাদা করে রাখতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনীয় খাবার থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও মজুত রাখতে অনুরোধ করা হয়েছে।

যদি ওই অঞ্চল ছেড়ে কিছুদিনের জন্য কোথাও যাওয়ারও দরকার পড়ে তাহলেও রসদ মজুত রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে মানুষকে।

রাশিয়ার কয়েকটি জায়গায় শীতের সময় পারদ এখানেও যে নামে তা জানা। তবে এখানকার জনজীবন তার মধ্যেও যতটা সম্ভব স্বাভাবিক থাকে। মানুষ এই ঠান্ডাতেও তাঁদের কাজ চালিয়ে যেতে পারেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *