Lifestyle

সমুদ্রসৈকতের বিনোদন চালু, পর্যটকদের জন্য খুলল বিচ

করোনা থাবা বসানোর পর ইউরোপ জুড়ে সব সমুদ্রসৈকতে পর্যটনে নিষেধাজ্ঞা ছিল। অবশেষে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই খুলল পর্তুগালের একটি সমুদ্রসৈকত।

Published by
News Desk

সমুদ্রের ধারে বেড়ানো সারা বিশ্বেরই এক প্রচলিত পর্যটন। ভারতে মানুষজন সমুদ্রসৈকতে গিয়ে বেড়ান, সমুদ্রস্নান করেন। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায় মানুষ সমুদ্রের ধারে সমুদ্রস্নানও করেন। রৌদ্রস্নানও করেন। সমুদ্রের বুকে নানা অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসেও অংশ নেন। সব মিলিয়ে সমুদ্রের ধার এখানকার মানুষের কাছে এক অন্যই আকর্ষণ।

বছরভরের সেই আকর্ষণ স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল করোনার জন্য। এখনও গোটা ইউরোপ করোনার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারেনি। উদ্বেগ রয়েছে যথেষ্ট। তারমধ্যেই অবশ্য একটু একটু করে জীবনের ছন্দ ফিরে পেতে চাইছে ইউরোপের কয়েকটি দেশ। যার একটি অবশ্যই পর্তুগাল।

সূর্যস্নান, প্রতীকী ছবি

পুরো ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অগুন্তি সমুদ্রসৈকত যখন খাঁখাঁ করছে। প্রশাসনের নির্দেশ সেখানে প্রবেশ নিষেধ। সেখানে পর্তুগাল রবিবার থেকে খুলে দিল করোনা উদ্বেগ শুরুর পর থেকে বন্ধ থাকা পোর্তো স্যান্টো দ্বীপের সমুদ্রসৈকত। পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ এই দ্বীপের সোনালি সমুদ্রসৈকত। আটলান্টিক মহাসাগরের নীল জলে ভেসে পড়ার এমন সুযোগ এখানে ফের চালু হলেও পর্তুগালের অন্য অংশকে আগামী জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বাকি সমুদ্রসৈকতগুলিতে অবসর কাটানোর জন্য।

পোর্তো স্যান্টো দ্বীপের সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের জন্য খুলে গেলেও পোশাক পরিবর্তনের ঘর বা রেস্তোরাঁ বন্ধই থাকছে। তাছাড়া স্থানীয় প্রশাসনকে বেশ কিছু নির্দেশের সম্বন্ধে পর্তুগাল সরকার জানিয়ে দিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন নজর রাখবে ওই সমুদ্রসৈকতে তা পালন হচ্ছে কিনা। সামাজিক দূরত্ব এক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে। পর্তুগালে এখনও পর্যন্ত করোনায় ১ হাজার ১২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত ২৭ হাজারের ওপর। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Share
Published by
News Desk