National

দিওয়ালীর উপহার হাতে পেয়ে কেঁদে ভাসালেন সোনার দোকানের কর্মীরা

দিওয়ালীতে কর্মীদের উপহার দেওয়ার রীতি নতুন নয়। তা ছোটখাটো উপহারে সীমিত থাকে। তা যে গাড়িও হতে পারে তা দেখিয়ে দিলেন সোনার দোকানের মালিক।

দোকান বা বেসরকারি সংস্থায় দিওয়ালীতে কর্মীদের বোনাস দেওয়া, উপহার দেওয়ার রীতি ভারতে বহুদিনের। তা কখনও হয় মিষ্টি, কখনও মেওয়া, কখনও অন্য কোনও উপহার। কিন্তু অবশ্যই গাড়ির মত বহুমূল্য কিছু নয়।


এবার এক সোনার দোকানের মালিক কিন্তু সেটাই করে দেখালেন। তাঁর দোকানের কর্মীদের গাড়ি উপহার দিলেন তিনি। ১০ জন কর্মীকে মারুতি সুইফট গাড়ি উপহার হিসাবে তুলে দিয়েছেন তিনি। এছাড়া আরও ২০ জন কর্মীকে ২ চাকার স্কুটার উপহার দিয়েছেন। যেগুলি সবই ছিল হোন্ডা অ্যাকটিভা বা হোন্ডা শাইন।

কর্মীদের কাছে এত বহুমূল্য উপহার ছিল একেবারেই অকল্পনীয়। ফলে উপহার হাতে পাওয়ার পর অনেকেই আনন্দে কেঁদে ফেলেন।



চেন্নাইয়ের চালানি জুয়েলারিতে কর্মরত এই কর্মীদের দেওয়ালি উপহার পাওয়ার পর শুধু আনন্দ শুরুই হয়ে যায়নি, তাঁদের জন্য এমন একটা দিওয়ালী সারা জীবনের জন্য হয়ে রইল।

জয়ন্তী লাল চায়ান্থি জানিয়েছেন, সব সংস্থারই তাদের কর্মীদের নিয়ে এভাবে ভাবা উচিত। কারণ কর্মীদের পরিশ্রমেই একটি সংস্থা সাফল্য অর্জন করে। কর্মীদের বাদ দিয়ে সাফল্য আসেনা। তাঁর সংস্থার কর্মীদের কঠোর পরিশ্রম আর বিশ্বাসের হাত ধরেই তাঁর বিগত বছরগুলিতে মুনাফা হয়েছে। তাই কর্মীদের দিকটাও দেখা তাঁর কর্তব্য।

কর্মীদের দিওয়ালীর উপহার দিতে ১০টি গাড়ি ও ২০টি স্কুটার কিনতে জয়ন্তী লাল চায়ান্থি মোট ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button