National

২ রাজ্যের সীমান্তে দফায় দফায় সংঘর্ষ, মৃত ৬ পুলিশ আধিকারিক

দেশের মধ্যেই ২টি রাজ্যের সীমানা নিয়ে গণ্ডগোলের জেরে মৃত্যু হল ৬ পুলিশ আধিকারিকের। দফায় দফায় সীমানায় সংঘর্ষ চলছে। চলছে ভাঙচুরও।

ভারতের ২ রাজ্যের মধ্যে সীমান্ত ঘিরে সংঘর্ষ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। অসম ও মিজোরামের সীমানা নিয়ে বাড়তে থাকা অশান্তিতে সোমবার মৃত্যুর ঘটনাও ঘটল। মৃত্যু হল ৬ পুলিশ আধিকারিকের।

অসমের কাছার জেলা ও মিজোরামের কোলাসিব জেলার মাঝে রয়েছে ২ রাজ্যের সীমান্ত। সেই সীমান্ত ঘিরে অশান্তি দানা বাঁধছিল। সেটাই এখন চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে।


দফায় দফায় সংঘর্ষ লেগে আছে। সোমবার নতুন করে সংঘর্ষে গুলি চলে বলে অভিযোগ। যাতে অসম পুলিশের ৬ আধিকারিকের মৃত্যু হয় বলে দাবি করা হয়েছে।

এই সংঘর্ষের জন্য অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ও মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা একে অপরের দিকে আঙুল তুলেছেন। ২ জনই বিষয়টি সমাধানে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

একের পর এক ট্যুইট করেছেন ২ জনেই। ট্যাগ করেনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। এর আগে শিলংয়ে ২ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ। বিষয়টি সমাধান করার অনুরোধ করেন।

অসমের তরফে দাবি করা হয়েছে মিজোরাম থেকে কাছার জেলায় ঢুকে আসছেন মানুষজন। অশান্তি ছড়াচ্ছেন। অন্যদিকে মিজোরামের তরফে দাবি করা হয়েছে কাছার জেলার ওপর দিয়ে মিজোরামে ফেরার সময় মিজোরামের বাসিন্দা এক দম্পতির গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।

এদিকে ট্যুইট করে ২ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই বেশ কিছু ভিডিও প্রকাশ্যে এনে পরিস্থিতি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। তবে পরিস্থিতি এখন অগ্নিগর্ভ হয়ে রয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।
Back to top button