National

চোরাচালানকারীদের বড় ভরসা এখন এন-৯৫ মাস্ক

করোনা রুখতে এন-৯৫ মাস্কের কার্যকারিতা প্রশ্নাতীত। কিন্তু সেই মাস্কই এখন চোরাচালানকারীদের বড় ভরসা হয়ে উঠেছে।

নয়াদিল্লি : চোরাচালানের জন্য চোরাচালানকারীরা মাথা খাটাতেই থাকে। নতুন নতুন উপায় খুঁজে বার করে। যাতে ধরা না পড়ে। করোনা পরিস্থিতিতে তাদের এবার নতুন হাতিয়ার এন-৯৫ মাস্ক। করোনা রুখতে নয়, চোরাচালান করতে। মাস্ক বাধ্যতামূলক। তাই এবার তারা এক ঢিলে ২ পাখি মারার বন্দোবস্ত করেছে। মাস্কও পরা হচ্ছে। আবার চোরাচালানও হচ্ছে। যাতে করে ঢুকে পড়ছে নিষিদ্ধ মাদক থেকে সোনা, সবই।

বিদেশ থেকে ভারতে মাদক বা সোনা পাচার করতে চোরাচালানকারীরা কী না খুঁজে খুঁজে বার করে! হাতে করে ড্রিল করার মেশিন থেকে ইস্ত্রি মেশিন, কিছুই বাদ যায়না। তাই যাবতীয় ছোট থেকে ছোট, আপাত গুরুত্বহীন জিনিসপত্রের ওপরও কড়া নজরদারির পরামর্শ দিয়েছেন কাস্টমস আধিকারিকরা। যাঁরা বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরগুলিতে কাস্টমসের প্রহরায় রয়েছেন তাঁদের সকলকেই সতর্ক করেছেন তাঁরা।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

কদিন আগেই দিল্লি বিমানবন্দরে একটি কনসাইনমেন্ট আসে। এন-৯৫ মাস্কের কনসাইনমেন্ট। যা এখন অবশ্যপ্রয়োজনীয়। করোনা পরিস্থিতিতে এই মাস্ক এখন চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রত্যেকদিনের সঙ্গী। প্রাত্যহিক প্রয়োজন। সেই কনসাইনমেন্টে যে এন-৯৫ মাস্কগুলি আসে সকলকে অবাক করে সেই মাস্কের মধ্যে থেকে বার হয় মারিজুয়ানার মত নিষিদ্ধ মাদক। যা মাস্কের ২টি স্তরের মাঝে সুন্দর করে সেট করা হয়েছিল। বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় ছিলনা। তবে তা কাস্টমস আধিকারিকদের নজর এড়াতে পারেনি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *