Lifestyle

বিয়ের প্রথম রাতে মেয়ে জামাইয়ের সঙ্গে ঘরে রাত কাটান কনের মা

এমন একটি ঘটনা অবাক করার মতই। তবে তাতে চিরাচরিত প্রথা বদলায় না। এখানে বিয়ের প্রথম রাতে মেয়ে জামাইয়ের সঙ্গে রাত কাটান কনের মা।

স্থান, জাতি, ধর্ম, বর্ণ ভেদে বিয়ের নিয়ম বদলে যায়। এমনকি ২টি বাড়ির মধ্যে বিয়ের নিয়ম মেলেনা। বিয়েকে কেন্দ্র করে আচার অনুষ্ঠানে সবচেয়ে বেশি ভিন্নতা নজর কাড়ে।

তবে এ রীতি যেন সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। ফুলসজ্জার রাতে যদি কনের মা ঘরেই বসে থাকেন তাহলে ব্যাপারটা যেমন দাঁড়ায় একদম ঠিক সেটাই ঘটে একটি জাতির মানুষের বিয়েতে।

এখানে নিয়ম হল বিয়ে হওয়ার পর প্রথম রাতে মেয়ে জামাইয়ের একান্ত পরিসরে সারারাত তাঁদের ঘরে বসে থাকেন কনের মা অথবা গ্রামেরই অন্য কোনও বয়স্কা মহিলা। কেন বসে থাকেন তা জানলে আরও চমকে যেতে হয়!

আফ্রিকার বেশ কিছু জায়গায় এই রীতি বহু প্রাচীনকাল ধরে চলে আসছে। বয়স্কা মহিলা বা কনের মা প্রথম রাতে ঘরে থাকেন মেয়েকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন শেখানোর জন্য।

এখানে মনে করা হয় মেয়ে শারীরিক মিলন সম্পর্কে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ হওয়ায় তাঁকে প্রাথমিকভাবে কিছুটা শিখিয়ে দেওয়ার দরকার। এজন্য গ্রামের বয়স্কা মহিলা বা কনের মাকেই উপযুক্ত মানুষ হিসাবে মনে করে গোটা গ্রাম।

তাঁরা সারারাত ঘরে থেকে মেয়েকে শিখিয়ে দেন কীভাবে স্বামীর সঙ্গে মিলনে লিপ্ত হতে হয়। অনেকে বিষয়টিকে বাঁকা চোখে দেখলেও ওই গ্রামগুলিতে কিন্তু এই প্রচলিত প্রথাকে একেবারে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখা হয়। যেখানে মা বা গ্রামের বয়স্কা মানুষের সামনেই চলে নবদম্পতির প্রথম মিলন পর্ব।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *