World

শহরের একাংশে চড়া দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত মানুষের, কোথা থেকে আসছে জানেনা প্রশাসন

দুর্গন্ধ নাকে এলে মানুষ নাকে চাপা দেন। কিন্তু এলাকা জুড়ে যদি দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে তাহলে তো কিছুই করার নেই। পুলিশও খুঁজে পাচ্ছেনা দুর্গন্ধটা আসছে কোথা থেকে।

পরিস্কার ঝকঝকে চারধার। নোংরা আবর্জনার দেখা নেই কোথাও। বরং চারিদিকে সবুজের কমতি নেই। এমন এক পরিচ্ছন্ন পরিবেশে বসবাস করা মানুষের জীবনে কার্যত অন্ধকার নামিয়ে এনেছে একটি দুর্গন্ধ। তীব্র দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়েছে মানুষের। এ গন্ধ কিসের?

কোনও গ্যাস, নাকি কোনও রবার পোড়ানোর গন্ধ, নাকি অন্য কিছু। স্থানীয় মানুষজন কিছুই বুঝতে পারছেন না। কিন্তু গন্ধের চোটে টেকা দায় হয়েছে।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

এদিকে গন্ধটাও এমন যে কিছুক্ষণ থেকে যে তা ক্রমে মিলিয়ে গেল এমনটাও হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাঁরা চান এই দুর্গন্ধের হাত থেকে মুক্তি।

প্রশাসনও যে চাইছে না এমনটা নয়। কিন্তু যে কোনও দুর্গন্ধ নির্মূল করতে হলে তা কোথা থেকে বার হচ্ছে সেটা জানা জরুরি। নাহলে সেই গন্ধ মোছা সম্ভব নয়। আর সেখানেই আটকে গেছেন প্রশাসনের কর্তারা।

তন্নতন্ন করে খুঁজেও গন্ধের উৎস খুঁজে পাননি তাঁরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানসাস রাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর হল উইচিটা। এই উইচিটা শহরের একাংশে এই দুর্গন্ধ ছড়ানোর ঘটনা ঘটে। যা থেকে মুক্তি পেতে মরিয়া স্থানীয়রা।

কিন্তু প্রশাসন গন্ধের উৎস খুঁজে পাচ্ছেনা। তারা কেবল এটুকু আশ্বস্ত করেছে যে এই দুর্গন্ধ সহ্য করা কঠিন হলেও তা বাতাসকে দূষিত করছেনা। ফলে তা ক্ষতিকারক নয়। তবে অস্বস্তিকর তো বটেই।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *