Lifestyle

এ দেশে গেলে রেস্তোরাঁ বা অন্য কোথাও টিপস দেওয়ার চেষ্টা করবেন না

রেস্তোরাঁ হোক বা অন্য টুকটাক ক্ষেত্রে টিপস দিয়ে থাকেন মানুষজন। এ দেশে কিন্তু তা একেবারেই কেউ মেনে নেবে না। তাই এই পথে না হাঁটাই ভাল।

রেস্তোরাঁয় খাবার খেয়ে বিল দেওয়ার সময় ওয়েটারকে টিপস অনেকেই দিয়ে থাকেন। বিশ্বের অন্য অনেক দেশের মত ভারতেও তার বহুল প্রচলন রয়েছে।

এছাড়াও কেউ কিছু পৌঁছে দিলে, কোনও ছোটখাটো কাজ বা উপকারের মত করে দিলে এবং এমন অনেক ক্ষেত্রে টিপস দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে।

তাই টিপস বিষয়টির সঙ্গে কমবেশি সকলেই পরিচিত। রেস্তোরাঁর মত জায়গায় ওয়েটাররা টিপস পাওয়াটা পছন্দই করেন।

কিন্তু বিশ্বে এমনও এক দেশ রয়েছে যেখানে টিপস দিতে গেলে তা ভাল চোখে নেন না কেউই। এমনকি যাঁকে টিপস দেওয়া হচ্ছে তিনিও না।

তাঁরা বিশ্বাস করেন একটি কাজের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ থাকেই। অথবা কারও উপকার করলে তা উপকারই। সেজন্য অর্থ নেওয়া যায়না।

আবার যেমন রেস্তোরাঁয় ওয়েটারেরা খাবার গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছনোর বা বিল পৌঁছে দেওয়ার জন্য রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের কাছে মাইনে পান। ওটাই তাঁর প্রাপ্য। বাড়তি গ্রাহকের কাছ থেকে টিপসের প্রশ্ন উঠছে না।

এটা মনে প্রাণে বিশ্বাস করা হয় জাপানে। জাপানে কিন্তু টিপস দিতে গেলে তা কারও অপমান বলেও মনে হতে পারে। জাপানের মানুষ বিশ্বাস করেন কারও দয়ায় নয়, কাজ করে নিজের রোজগার নিশ্চিত করা উচিত।

আর সেটুকুই তাঁর প্রাপ্য। তাহলে আবার উপরি টিপস কেন! তাই জাপানে টিপস দেওয়ার রেওয়াজকে বড় একটা ভাল চোখে নেওয়া হয়না।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *