World

মাখন ঝরানো বৃহত্তম প্যানাটোনি কেকের রসনায় ডুব ইতালির

কেক ছাড়া একেবারে বর্ণহীন ক্রিসমাস আর নিউ ইয়ার। এই বিষয়ে একমত হবেন সকলেই। বাঙালির বড়দিনকে স্বাদে গন্ধে বর্ণে সম্পূর্ণ করে তোলে বাহারি কেক। তা সে পাম কেক হোক বা ফ্রুট কেক। ক্রিম কেক হোক বা কাপ কেক। একইভাবে ইতালির বড়দিন একেবারেই অসম্পূর্ণ ‘প্যানাটোনি’-কে ছাড়া। ময়দা, চিনি, ডিম, মাখন, ভ্যানিলা আর নানারকম শুকনো ফল দিয়ে তৈরি এই কেক কয়েক দশক ধরে একচেটিয়া রাজত্ব চালিয়ে আসছে ইতালিতে।


যতই নিত্যনতুন কেক বাজারে এসে তর্জন গর্জন করুক, ঐতিহ্যবাহী প্যানাটোনির কদরই আলাদা। তাই এবারে তাকে আরও একটু রাজকীয় চেহারা দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিল ইতালির মিলান শহরের এক বেকারি সংস্থা। ৩৬ ঘণ্টার অক্লান্ত চেষ্টা শেষে ২ মিটার দীর্ঘ ১৪০ কেজি ওজনের বৃহত্তম প্যানাটোনি কেক তৈরি করে শহরবাসীকে তাক লাগিয়ে দিলেন কেক প্রস্তুতকারকরা।

স্বাদে স্বর্গীয় অনুভূতি আনতে প্যানাটোনিতে তাঁরা তড়কা দেন কিশমিশ, মিষ্টি ফল আর লেবুর সুগন্ধি খোসার। এরপর আরও ১০ ঘণ্টার জন্য প্যানাটোনিকে ঝুলিয়ে রাখা হয় দোকানে। যাতে তার গা থেকে বিন্দু বিন্দু করে ঝরে পরে মাখনের ঝর্না। জিভে জল এনে দেওয়া সেই কেকের ভাগ থেকে অবশ্য বঞ্চিত হননি মিলানবাসী। বিশালাকারের সেই কেকের ১২০০টি টুকরো করে পরে তা বিতরণ করে দেওয়া হয় পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button