সোলো পার দিউ-এর অন্দরমহল, ছবি - সৌজন্যে - সোলো পার দিউ ডট ইট
এটিই হল বিশ্বের ক্ষুদ্রতম রেস্তোরাঁ। যে রেস্তোরাঁর নামই বলে দেয় সেখানে কতজন অতিথির খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আসলে ইতালির রিয়েতি অঞ্চলের এই রেস্তোরাঁর নাম সোলো পার দিউ। যার বাংলা মানে হল ২ জনের জন্য।
এই রেস্তোরাঁয় মাত্র ২ জন অতিথির খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে কেবল টেবিলে বসে খাওয়াটাই যে সব নয় সেটাই জানান দেয় এই অভিনব এবং অপরূপ রেস্তোরাঁ।
বিংশ শতকের শিল্পশৈলীতে তৈরি এই রেস্তোরাঁ একটি ইতালীয় ভিলার মত দেখতে। সামনে বিশাল বাগান। সেখানে নানা রংয়ের ফুলগাছ ভরে আছে। একটা দিকে রয়েছে জলের সাজ।
বসার জায়গাটাও একটি ঘরের মত করে সাজানো। একদম পুরনো ইতালীয় সাজসজ্জার আদলে। বইপত্র, চেয়ার টেবিল, ঘর সাজানোর জিনিস, জানালা, পর্দা, ঘর গরম রাখার বন্দোবস্ত, সব মিলিয়ে এটি কোনও তথাকথিত রেস্তোরাঁর বুক করা টেবিল নয়।
ঘরটি ঠিক যেন একান্তে সময় কাটানোর জন্য একটি সুন্দর বন্দোবস্ত। যেখানে কেউ কোথাও নেই। কেউ এসে বিরক্ত করবেনা। এমনকি রেস্তোরাঁর ওয়েটারকে না ডাকলে তিনি আসেন না।
এ রেস্তোরাঁর কোনও মেনু কার্ড নেই। আগাম বুকিং করতে হয় এই রেস্তোরাঁ। সেই সময় কি খাবেন সেটা বলে দিতে হয়। পছন্দের সেইসব পদই ব্যবস্থা করে রাখা হয়।
তবে মাত্র ২ জনের বসার সুবিধাযুক্ত এই রেস্তোরাঁর চাহিদা সারাবছরই তুঙ্গে থাকে। তাই আগাম বুকিং জরুরি। খরচও বিপুল। যদিও বুকিংয়ের চাহিদা স্পষ্ট করে এমন এক একান্তে সময় কাটানোর অন্য ভাবনার রেস্তোরাঁটিতে সময় কাটাতে এই বিপুল টাকা খরচ করতে রাজি বহু মানুষ।
২ জনের জন্য এখানে খরচ পড়ে ৪০ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকা। ওয়াইন বা অন্য কোনও দামি সুরার দাম অতিরিক্ত দিতে হয়।
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…