Health

কোভিশিল্ডের ২টি ডোজের ফারাক বাড়ল

কোভিশিল্ডের ২টি ডোজের মধ্যে ফারাক কত হবে তা নিয়ে শুরু থেকে ২ বার মত বদল হয়েছে। এবার ২ ডোজের ফারাক আরও বাড়ানোর সুপারিশ করল সরকারি প্যানেল।

কোভিশিল্ডের ২টি ডোজের ফারাক কত হবে? প্রথমে যখন মধ্য জানুয়ারি থেকে দেশে টিকাকরণ শুরু হয় তখন বলা হয়েছিল কোভিশিল্ডের প্রথম ডোজ নেওয়ার ২৮ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। সেই ফারাক বদল হয় মার্চে।

তখন বলা হয় আরও ভাল ফলাফল পেতে কোভিশিল্ডের ২টি ডোজের মধ্যে ফারাক হওয়া উচিত ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ।

এবার সেই নিয়মেও বদল আনার প্রস্তাব করে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশন। কতটা ফারাক হওয়া উচিত তা তাদের সুপারিশে জানায় এই সরকারি প্যানেল।

প্যানেলের সুপারিশ, কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে ২টি ডোজের ফারাক হওয়া উচিত ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ। তাতেই মিলবে আরও ভাল ফলাফল।


যদিও এটা কেবল কোভিশিল্ড যাঁরা নেবেন তাঁদের জন্য প্রযোজ্য। কোভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে যেমন ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের ফারাকের কথা বলা হয়েছে সেটা থাকলেই হবে।

প্যানেল তার প্রস্তাব ন্যাশনাল এক্সপার্ট গ্রুপ অন ভ্যাক্সিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এর কাছে পাঠায়। তারাই এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

অবশেষে এই প্রস্তাবে সায় দিয়েছে সরকার। কোভিশিল্ডের ২টি ডোজের ফারাক এরফলে বাড়ল।

এদিকে প্যানেলের এই প্রস্তাবের পর কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ সরকারকে খোঁচা দিয়ে জানতে চেয়েছেন, এই ফারাক বাড়ানোর প্রস্তাব কি টিকা হাতে নেই বলে, নাকি সত্যিই এটা বৈজ্ঞানিকরা বলছেন?

এখন দেখার কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে ২টি ডোজের ফারাক কতটা পরিবর্তিত হয়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show Full Article
Back to top button