World

মোবাইল থেকে ১৯ বার থানায় ফোন, অল্পের জন্য রক্ষা

বড়দিনের উপহার হিসেবে একটা ফোন পেয়েছিল জার্মানির বাসিন্দা ৬ বছরের ছোট্ট মেয়েটি। নতুন খেলনা নিয়ে সে কি করবে প্রথমে ভেবে ঠাহর করতে পারছিল না। ‘খেলনা’ ফোন দিয়ে কাকে ফোন করা যায়? কারোর নম্বরই তো তার মনে নেই। হঠাৎ তার মনে পড়ে যায় একটা নম্বর। খেলার ছলে চটপট সেই নম্বর ডায়াল করে দেয় সে। একবার দুবার নয়। পরপর ১৯ বার। সেই ফোন নম্বর ছিল জার্মানির সুলৎজবার্গ থানার।


যতবার সেই ফোন ধরেন থানায় উপস্থিত পুলিশকর্মীরা, ততবার একটা শিশুর গলার আওয়াজ শুনতে পান তাঁরা। নিশ্চয়ই বাচ্চাটার কোনও বিপদ হয়েছে। নাহলে এতবার কেন ফোন করবে? তাই জরুরি ফোন ভেবে কোথা থেকে ফোন আসছে তার খোঁজ শুরু করে পুলিশ। ফোন নম্বরটি এক মহিলার বলে জানতেও পারে তারা। সেই মহিলা আসলে বাচ্চাটিরই মা। বিপদের আঁচ পেয়ে ছোট্ট মেয়েটির বাড়ি দ্রুত পৌঁছে যায় পুলিশ। এবার বোকা বনে যাওয়ার পালা।

শিশুর অবোধ কম্ম বুঝতে অসুবিধা হয়নি পুলিশের। এমনিতে মিথ্যা ফোন করে পুলিশকে উত্যক্ত করাকে অপরাধ হিসাবে দেখা হয় জার্মানিতে। তবে এ যাত্রায় বাচ্চার মুখের দিকে চেয়ে অভিভাবকদের ফোন ব্যবহারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে বিদায় নেন পুলিশকর্মীরা।



News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button