National

ফের খুলছে হাতির পিঠে জঙ্গল দেখার সুযোগ

হাতির পিঠে চেপে জঙ্গলে ঘোরার মজাই আলাদা। পর্যটকরা তা তারিয়ে উপভোগ করেন। সেই সুযোগ দিওয়ালীর আগে ফের খুলে যেতে চলেছে।

হাতির পিঠে জঙ্গলে ঘোরা গাড়িতে বা জিপে চড়ে ঘোরার চেয়েও অনেক বেশি সুখের। কারণ গাড়ি বা জিপ সব জায়গায় পৌঁছে যেতে পারেনা। তাই অভয়ারণ্যে ঘুরে বেড়ানো সব পশুপাখির দেখাও মেলেনা।

কিন্তু হাতি পৌঁছে যায়। কারণ হাতিকে কোনও তৈরি পথ ধরে যাতায়াত করতে হয়না। গহন অরণ্যেও সে অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারে।

সেই হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গলে পর্যটকদের ঘোরাফেরা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল করোনার কারণে। দুধওয়া টাইগার রিজার্ভের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল করোনার জন্য হাতির পিঠে চাপা বন্ধ থাকবে। যাতে মানুষের থেকে হাতিরা কোনওভাবে করোনা সংক্রমণের শিকার না হয়।

তারপর থেকে বন্ধই ছিল এই জঙ্গলে হাতির পিঠে পর্যটকদের ওঠানামা। ফের তা চালু হতে চলেছে ১ নভেম্বর থেকে।

প্রসঙ্গত দেশের অন্য জঙ্গলের মত উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরির এই জঙ্গলও জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ থাকে পর্যটকদের জন্য।

খোলা থাকে নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত। সেই নভেম্বরের শুরু থেকেই চালু হচ্ছে ফের হাতির পিঠে পর্যটকদের জঙ্গলে ঘোরার সুযোগ।

এখানে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হাতির পিঠে চড়ে গণ্ডার দেখা। যেসব হাতি পর্যটকদের পিঠে নিয়ে ঘোরে তারা জানে কোথায় গেলে গণ্ডারদের দেখা পাওয়া যাবে। সেইসব বড় ঘাসের জমিতে ঢুকে পড়ে তারা।

হাতির পিঠে চড়ে দুধওয়া টাইগার রিজার্ভে ঘোরার সময় হল সকালে ১০টা পর্যন্ত। অথবা বিকেলে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *