রেস্টুরেন্ট, প্রতীকী ছবি
কাজকর্ম সেরে বাড়ি ফিরে পরিবারের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটানো। তারপর বাড়ির মহিলাদের বা খুব বেশি হলে রান্নার মাসির হাতের ঘরোয়া রান্না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়া। এটাই চিরকাল ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রবণতা। ভারতীয়রা বাড়ির বাইরে আর যাই খাননা কেন, দুপুর বা রাতের খাবার বাড়ির রান্না খেয়েই অভ্যস্ত। কিন্তু সেই প্রবণতা বদলাচ্ছে। সকালের খাবার যদিও বা বাড়ি থেকে খেয়েই বার হচ্ছেন বা টিফিন কেরিয়ারে করে কর্মস্থলে বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, তো রাতের খাবার বাইরেই সারার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। একদম হাতে গরম খতিয়ান তাই বলছে।
ভারতে রেস্তোরাঁ বুকিংয়ের অনলাইন সলিউশন কোম্পানি ডাইনআউট একটি রিপোর্ট সামনে এনেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে প্রতি ঘণ্টায় ভারতের সব বড় শহর মিলিয়ে রেস্তোরাঁয় টেবিল বুকিং হচ্ছে ৪ হাজার ৫৬৬টি। বিশেষত সপ্তাহান্তে এই প্রবণতা প্রবল। পরিবার নিয়ে হোক বা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে, রাতে বাড়ির বাইরে খাওয়ার প্রবণতা হুহু করে বাড়ছে। রাতের দিকে বাড়ির খাবারে রুচি হারাচ্ছেন সাধারণ মানুষও।
ডাইনআউট সংস্থা তাদের রিপোর্টে এও জানিয়েছে ক্রমশ যেভাবে বাজার কঠিন হচ্ছে। অর্থে টান পড়ছে। সেখানে রেস্তোরাঁর লম্বাচওড়া বিল মেটানো প্রতি সপ্তাহে মুশকিল হওয়ার কথা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে ৬০ শতাংশ ভারতীয় সপ্তাহের শেষে রাতে বাইরে খেতে পছন্দ করছেন। তাও আবার বিলের পরোয়া না করেই। গড়পড়তা বিল দেখা যাচ্ছে প্রতিবার দাঁড়াচ্ছে ১ হাজার ৬০০ টাকা। যা মিটিয়েই বাইরে খেতে পছন্দ করছেন ভারতীয়রা। যার মানে দাঁড়ায় গড়ে মোটামুটি পরিবার নিয়ে বাইরে খেতে মাসে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার টাকা খরচ করছেন তাঁরা। খতিয়ান বলছে ২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে রাতে বাড়ির বাইরে খাওয়ার প্রবণতা ৪.৫ শতাংশ বেড়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…