Business

২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকবে মল, মাল্টিপ্লেক্স

এখন অনেক শহরই রাত জাগে। অনেকে রাতেই বার হতে পছন্দ করেন। সে কেনাকাটা হোক বা বিনোদন। যাঁদের যেমন কাজের সময় তার বাইরেই অবসর খুঁজে নিতে হয় সকলকে। এমন অনেকেই আছেন যাঁদের রাতেই সুবিধে। সে সময় দোকানপসার খোলা পেলে ভালই হয়। কিন্তু ভারতের সব শহরেই রাত ১০টার পর তেমন একটা দোকান খোলা মেলেনা। মাল্টিপ্লেক্সের ক্ষেত্রে খুব বেশি হলে রাত ১২টা। এবার সেই ধ্যান ধারণা বদলাতে চলেছে। সময়ের দাবি মেনে মুম্বইতে শুরু হচ্ছে সপ্তাহ জুড়ে ২৪ ঘণ্টার পরিষেবা।


রাজ্যের ২ মন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছেন মু্ম্বই পুলিশ ও পুরসভার সঙ্গে কথা বলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে আগামী দিনে শহরের ঘন বসতি নয় এমন জায়গায় তৈরি মল বা মাল্টিপ্লেক্স রাতদিন খোলা রাখতে পারা যাবে। খোলা রাখা যাবে মিলগুলিও। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্ষেত্র খোলা রাখা যাবে ২৪ ঘণ্টা। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন বলেই দাবি করেছেন ২ মন্ত্রী।

রাতদিন খোলা রাখার জন্য বৈধ লাইসেন্স থাকা জরুরি। তাছাড়া ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, মল, মাল্টিপ্লেক্স সব জায়গার মালিক বা কর্তৃপক্ষের হাতে এই ক্ষমতা থাকবে যে তিনি চাইলে ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখবেন, চাইলে ১৮ ঘণ্টা খোলা রাখবেন, চাইলে সপ্তাহের ৭ দিনই খোলা রাখবেন, আবার চাইলে সপ্তাহে যে দিন খুশি বন্ধও রাখতে পারবেন। কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। মুম্বই রাত জাগতে পছন্দ করে। সপ্তাহান্তে বহু মানুষ রাত ১টা ২টো পর্যন্ত রাস্তায় থাকেন। এবার তাঁরা চাইলে সারা রাতের জন্যও পরিবার-বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়ে পরতে পারবেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button