নাসার হাবল স্পেস টেলিস্কোপের তোলা ছবিতে ৮ বছরের ব্যবধানে ইউরেনাস, ছবি – সৌজন্যে – নাসা ডট গভ
ইউরেনাস যে সৌরমণ্ডলের একটা গ্রহ সেটাই অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত মানুষ বিশ্বাস করতেননা। বরং সেটিকে একটি নক্ষত্র বলে মনে করতেন অনেকে। তারপর অবশ্য সেটি গ্রহ হিসাবে পরিচিতি পায়।
৮০-র দশকে নাসার যান ভয়েজার ২ ইউরেনাসের কাছ দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় যে তথ্য পাঠায় তা খতিয়ে দেখে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছন যে এটি একটি ঠান্ডা গ্রহ। এই গ্রহের নিজস্ব তাপ বলে কিছু নেই।
এই ধারনাই বদ্ধমূল ছিল। যদিও বিজ্ঞানীরা মাঝেমধ্যে প্রশ্ন তুলতেন যে যদি তাই হবে তাহলে ওই গ্রহটির জন্ম হল কীভাবে? প্রশ্ন উঠলেও ঠান্ডা গ্রহ হিসাবে ধারনাটা ছিলই। এবার সেটি আমূল বদলে দিলেন নাসা ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
ভয়েজার ২-এর দেওয়া তথ্য এবং আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে বিজ্ঞানীরা নানাভাবে পরীক্ষা শুরু করেন ইউরেনাস নিয়ে। তাঁরা হিসাব করেন যে সূর্যের তাপ কতটা ইউরেনাসে গিয়ে পড়ছে। তারপর কতটা উত্তাপ ইউরেনাস আবার নির্গত করছে।
দেখা যায়, সূর্যের যে তাপ ইউরেনাস গ্রহণ করছে, তার চেয়ে বেশি তাপ সে নির্গত করছে। এখানেই বিজ্ঞানীদের সন্দেহ হয়। তাহলে এই অতিরিক্ত তাপটা আসছে কোথা থেকে? ইউরেনাস যদি ঠান্ডাই হবে তাহলে তো তার নিজস্ব তাপ নেই!
তাহলে এই তাপ কোথা থেকে পাচ্ছে সে? এরপরই সব পরিস্কার হয়ে যায় তাঁদের কাছে। বিজ্ঞানীরা এখন পুরনো সব ধারনা ঝেরে ফেলে জানিয়েছেন মোটেও ইউরেনাসের নিজস্ব তাপ নেই নয়। ইউরেনাসের নিজস্ব তাপ রয়েছে। আর সে সূর্য থেকে আসা তাপের চেয়ে বেশি তাপ নির্গত করে চলেছে।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…