সঞ্জয় কাপুর ও মাধুরী দীক্ষিত, এখন ও তখন, ছবি - আইএএনএস
১৯৯৫ সালে কার্যত তার গানের জন্য মানুষের মনে ছাপ ফেলে সঞ্জয় কাপুর ও মাধুরী দীক্ষিত অভিনীত ‘রাজা’ সিনেমাটি। সিনেমার সব গানই মানুষের মনে দাগ কাটে। তবে তার ২টি গান এখনও অনেকের কানে বাজে। তার একটি হল ‘আঁখিয়া মিলায়ুঁ’, আর অন্যটি ‘নজরে মিলি দিল ধরকা’।
এই গানের সঙ্গে পর্দায় নাচতে দেখা গিয়েছিল সঞ্জয় ও মাধুরীকে। সে সময় শ্যুটিং হচ্ছিল ফিল্মিস্তান স্টুডিওয়। তখন প্রতিদিন ভোর সাড়ে ৬টায় সঞ্জয় কাপুর সত্যম পাহাড়ে যেতেন।
সেখানে সিনেমার সহকারী কোরিওগ্রাফার আহমেদ খানও আসতেন। তিনিই গানের সঙ্গে পায়ের স্টেপ অনুশীলন করাতেন। প্রধান কোরিওগ্রাফার ছিলেন সরোজ খান।
সঞ্জয় কাপুর হালে একটি প্রমোশনে হাজির হয়ে জানান, সে সময় তিনি সরোজ খানের সঙ্গে একটি গোপন চুক্তি করেন। তিনি সরোজ খানকে অনুরোধ করেছিলেন যে যেদিন তিনি সকালে যে গানের নাচ অনুশীলন করবেন সেদিনই সেই অংশের শ্যুটিংটা সেরে নিতে হবে। যাতে তিনি মাধুরীর সঙ্গে পা ঠিকঠাক মেলাতে পারেন। সবে সবে অনুশীলন করাতে তা মনে থাকবে। তাতে রাজি হয়ে যান সরোজ খান। তবে এই চুক্তির কথা কেউ জানতেন না।
এরফলে প্রথম কয়েক দিন মাধুরীও অবাক হয়ে যাচ্ছিলেন যে সঞ্জয় কাপুর কীভাবে তাঁরও আগে স্টেপ ঠিকঠাক ফেলছেন। কারণ তাঁর এসব চুক্তির কথা জানা ছিলনা।
এই ২৭ বছর পর সেকথা জানতে পারলেন প্রোমোশনে হাজির মাধুরী দীক্ষিতও। তিনিও অবাক হয়ে যান এমন চুক্তি হয়েছিল শুনে। প্রসঙ্গত একটি ওয়েব শো আসছে ‘দ্যা ফেম গেম’। তারই প্রচারে হাজির হয়েছিলেন সঞ্জয় কাপুর ও মাধুরী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…