এদিকে যমুনার ধারে এই অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়ার আগে কার্যাবলী সম্পাদনবিধি ঠিকঠাক মানা হচ্ছে কিনা তা না দেখার জন্য দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথরিটিকে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল। এনজিটির রোষের হাত থেকে রেহাই পায়নি দিল্লি পলিউশন কন্ট্রোল কমিটি। তাদেরও ১ লক্ষ টাকা জরিমানার কোপে পড়তে হয়েছে। উৎসবের নামে যমুনা তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকার ইকো সিস্টেম ধ্বংস করা হচ্ছে বলে দাবি করে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হয় বেশ কয়েকটি এনজিও। তাদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে এগিয়ে আসেন আনন্দ আর্যর মত কয়েকজন প্রথমসারির পরিবেশবিদও।অবিলম্বে এই উৎসব বন্ধ করার জন্য এনজিটির কাছে আবেদন জানান তাঁরা। একেবারে উৎসব বন্ধ করার ডাকে সাড়া না দিয়ে আপাতত মোটা অঙ্কের জরিমানা করেই আর্ট অব লিভিংকে এবারের মত নিষ্কৃতি দিল এনজিটি।