এক সময় হত উল্টোডাঙা সর্বজনীন দুর্গাপুজো। সেটি বন্ধ হয়ে যায় ১৯৬৩ সালে। পরের বছর পুজো হয়নি। এরপর ১৯৬৫ সাল থেকে তেলেঙ্গাবাগান সর্বজনীন নামে আবার চালু হয় পুজোটি। প্রথম দিকে তথাকথিত স্বনামধন্য পুজোর তালিকায় জায়গা ছিলনা এই পুজোর। নব্বইয়ের দশকে এশিয়ান পেন্টস শারদ সম্মানে ভূষিত হয় তেলেঙ্গাবাগানের পুজো। তারপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রতি বছর নতুন নতুন চিন্তাভাবনা দিয়ে দর্শকদের মন জয় করে চলেছে এই পুজো। পুজোর দিনগুলোয় ভিড় সামলানো দায় হয় এই পুজোয়।
এবারও এক অন্য কিন্তু প্রাসঙ্গিক বিষয়কে মণ্ডপে তুলে ধরতে চাইছেন উদ্যোক্তারা। স্বাধীনতার ৭১ বছর পরেও বিভিন্ন জায়গায় মাথা তুলছে হানাহানি। ধর্ম আর অসহিষ্ণুতার জিগির তুলে চলছে মানব হত্যা। দেশের স্বাধীনতা আনতে যারা প্রাণ দিয়েছিলেন তাঁরা আজ বিস্মিত প্রায়। এবার ৫৪ তম বছরে তেলেঙ্গাবাগানের ভাবনায় তাঁরা। এ বছরে তাদের থিম ‘আলোর পথযাত্রী’। সমগ্র ভাবনায় পার্থ ঘোষ ও সিদ্ধার্থ ঘোষ। স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ভাস্কর্য দেখা যাবে এই মণ্ডপে। দেবী এখানে থাকবেন রুদ্রাণী রূপে।













