নিউ হরাইজনস-এর চোখে প্লুটো, ছবি – সৌজন্যে – নাসা ডট গভ
একসময় ভূগোল বইতে পড়ানো হত সৌরমণ্ডলে রয়েছে ৯টি গ্রহ। প্লুটোকেও গ্রহ ধরা হত। পরে প্লুটো গ্রহ হওয়ার বিভিন্ন মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হতে না পারায় সেটি হয়ে যায় ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট বা বামন গ্রহ। গ্রহের মর্যাদা হারায় প্লুটো।
কিন্তু প্লুটোও আর অন্যান্য গ্রহের মতই সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। এই প্লুটো এবং তার উপগ্রহের ছবি কাছ থেকে তোলে নাসার মহাকাশযান নিউ হরাইজনস। সে প্লুটোর মাটির যে ছবি ২০১৫ সালে তোলে তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা শুরু করেন। চেনার চেষ্টা করেন প্লুটোকে।
আর সেই চেনার চেষ্টা করতে গিয়ে প্লুটোর এমন একটা অংশের খোঁজ তাঁরা পান যে অংশে প্রচুর উৎরাই চড়াই রয়েছে। চরমভাবে অমসৃণ। পাহাড়ে ভরা। সেখানে বেশ কয়েকটি আগ্নেয়গিরির খোঁজ পান বিজ্ঞানীরা।
ভাল করে পরীক্ষার পর বিজ্ঞানীরা জানান সেগুলি আইস ভলক্যানো বা বরফের আগ্নেয়গিরি। বরফের আগ্নেয়গিরি সাধারণ আগ্নেয়গিরির মত গলিত গরম লাভা, গরম ছাই, পাথর উগরে দেয়না, বরং এ থেকে কনকনে বরফ শীতল ঠান্ডা জল উদ্গীরণ হয়। সেটা একসময় প্লুটোতে হত বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
একটা এলাকা জুড়ে অনেকগুলি এমন বরফ আগ্নেয়গিরির খোঁজ পান বিজ্ঞানীরা। তা থেকে তাঁদের ধারনা প্লুটোর মাটির তলায় এক জলের মহাসাগর থাকতে পারে।
আর তা যদি থাকে তাহলে সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকাটা নেহাত অসম্ভব নয় বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। প্লুটোকে নিয়ে গবেষণা কিন্তু পুরোদমে চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…