প্রশান্ত মহাসাগরে পয়েন্ট নিমো, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
পৃথিবীকে চেনার নেশায় মানুষ চিরকালই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে। সাহসে ভর করে পৌঁছনোর চেষ্টা করেছে সর্বত্র। কিন্তু এখনও এমন বিন্দু রয়েছে যেখানে মানুষ পৌঁছতে পারেনি। পৌঁছনোর চেষ্টাও করেনি। বাস্তবিকই এতটা অসম্ভব সেখানে পৌঁছনো।
জায়গাটিকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে একাকী অঞ্চল। এটি রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে। ১৯৯২ সাল পর্যন্তও এর হদিশ কেউ জানত না।
১৯৯২ সালে এক ইঞ্জিনিয়ার খাতায় কলমে দেখেন এবং কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে এই বিন্দুটিকে খুঁজে বার করেন। নিজে অবশ্য সেখানে কখনওই যাননি।
এটি কিন্তু কোনও স্থলভাগ নয়। প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে এই বিন্দুটির অবস্থানই সবচেয়ে অবাক করা। এটি এমন এক বিন্দু যেখান থেকে পৃথিবীর স্থলভাগ সবচেয়ে দূরে পড়ে।
পৃথিবীতে এমন আর কোনও জায়গা নেই যেখান থেকে স্থলভাগে পৌঁছতে এত পথ অতিক্রম করতে হয়। এই বিন্দুটির নামকরণ করা হয় জুল ভার্ন-এর লেখা বিখ্যাত কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি ‘টোয়েন্টি থাউজ্যান্ট লিগস আন্ডার দ্যা সি’-এর ক্যাপ্টেন নিমোর নামে।
বিন্দুটির নাম দেওয়া হয় পয়েন্ট নিমো। পৃথিবীর দুর্গমতম স্থান। যেখানে আজও কেউ পৌঁছতে পারেননি। এই বিন্দু থেকে কোনও স্থলভাগ ২ হাজার ৬৮৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ডুসি দ্বীপ থেকে এটির দূরত্ব ২ হাজার ৬৮৮ কিলোমিটার। এটিই পয়েন্ট নিমো-র সবচেয়ে কাছের স্থলভাগ।
এটি একটি কাল্পনিক বিন্দু। কেউ যদি সেখানে পৌঁছতে চান তাহলে তাঁকে জলে ভেসে স্থলভাগ থেকে সেখানে পৌছতে হবে। আর মনে রাখতে হবে ওই একই পথ পার করে ফের তিনি স্থলভাগে ফিরতে পারবেননা। তাই এ চেষ্টা কেউ কখনও করেননি।
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…