National

নীরব মোদীর কুশপুতুলে নেড়া পোড়া হল মুম্বইয়ে

Published by
News Desk

বাংলায় দোল যেদিন হয়, বাকি ভারতে সেদিন আর পাঁচটা দিনের মতই এক কর্মময় দিবস। সেখানে হোলি পরদিন। অর্থাৎ শুক্রবার সকাল থেকে গোটা দেশ মেতে উঠবে হোলির আনন্দে। ওদিন আবার বাংলায় তেমন রং খেলার রেওয়াজ নেই। তবে বিভিন্ন অবাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় হোলি বেশ বড় করেই পালিত হয়।

সে যাই হোক, সারা দেশ জুড়ে হোলির আগের সন্ধেয় নেড়া পোড়ার রেওয়াজ পালিত হল সাড়ম্বরেই। সন্ধে নামার পরই বিভিন্ন জায়গায় নেড়া পোড়ানো শুরু হয়ে যায়। আনন্দের সঙ্গে হোলিকা দহনে মেতে ওঠেন আপামর দেশবাসী। এর মধ্যেও অবশ্য মুম্বইয়ে একটি নেড়া পোড়া গোটা দেশের নজর কেড়ে নিল। ওরলি-র বিডিডি চওল এলাকার বাসিন্দারা একটি ৫৮ ফুটের পুতুল বানিয়ে ছিলেন। যে সে পুতুল নয়। খোদ নীরব মোদীর পুতুল! সেই কুশপুতুলকেই হোলিকা হিসাবে দহন করলেন তাঁরা। যা নিয়ে রীতিমত গোটা দেশ জুড়ে শোরগোল পড়ে গেছে। নেড়া পোড়ার সব ফোকাসটুকু কেড়ে নিয়েছে ওরলির এই পাড়া।

কলকাতাতেও এদিন অবাঙালি অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে হোলিকা দহন পালিত হয় যথাযথ মর্যাদায়। শুক্রবার বাংলার সর্বত্র তেমন রং খেলার রেওয়াজ না থাকলেও, বর্ধমান শহরে হোলি পালিত হবে এদিনই। এটাই রীতি। বর্ধমান মহারাজা একসময়ে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে বর্ধমান শহরে দোলের দিন নয়, হোলির দিন পালিত হবে রং খেলা। সেই নির্দেশ আজও মেনে চলেন বর্ধমানের মানুষ। দোল নয়। হোলিতে রং খেলেন তাঁরা।

Share
Published by
News Desk