১১০ বছর বয়সী চিংড়ি, ছবি – সৌজন্যে – ফেসবুক – @petersclamhouse
এমন অনেক রেস্তোরাঁ আছে যারা গ্রাহকদের জন্য চিংড়ি তাদের অ্যাকোয়ারিয়ামে ছেড়ে রাখে। কেউ যদি কোনও চিংড়ি পছন্দ করে দেন তাহলে তারা সেটি তুলে রেঁধে দেয়। আবার এমনও হয় যে রেস্তোরাঁ প্রচুর চিংড়ি একসঙ্গে কিনল। তারপর সেগুলি তাদের অ্যাকোয়ারিয়ামের জলে ছেড়ে রাখল।
অর্ডার মত সেখান থেকে চিংড়ি তুলে রাঁধে দিল। একটি রেস্তোরাঁয় এমনই এক গলদা চিংড়ি অ্যাকোয়ারিয়ামের জলে কয়েক বছর ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। তাকে বিক্রি করে উঠতে পারেননি দোকান মালিক। তাকে রাঁধতেও পারেননি।
বরং কেমন যে পোষ্যে পরিণত হয়েছিল বিশাল চেহারার সেই গলদা। গলদাটির একটি বড় বৈশিষ্ট্য হল তার বয়স। ১১০ বছর বয়স তার। এখনও সে দিব্যি ঘুরে বেড়ায় অ্যাকোয়ারিয়ামের জলে।
অবশ্য লরেঞ্জো নামে ওই গলদা চিংড়িটি ১১০ বছর ধরেই ওই অ্যাকোয়ারিয়ামে নেই। বরং কয়েক বছর আগে সেটি অন্য চিংড়ির সঙ্গে ওই রেস্তোরাঁয় আসে। অন্য চিংড়ি রাঁধা হলেও তাকে রেঁধে উঠতে পারেনি নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডের হ্যাম্পস্টিডের রেস্তোরাঁটি।
অবশেষে ১১০ বয়সী লরেঞ্জো ফিরল সমুদ্রের নোনা জলে। অ্যাকোয়ারিয়ামে কয়েক বছর কাটানোর পর ফিরে পেল তার পুরনো ঠিকানা। আমেরিকায় জাতীয় গলদা চিংড়ি দিবস পালিত হয়। সেই দিনেই এই চিংড়িটিকে নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরের জলে ছেড়ে এলেন রেস্তোরাঁর মালিক বাচ ইয়ামালি।
তাঁর মতে, লরেঞ্জোকে তিনি কোনওদিন বেচতে পারতেন না। আর যদি লরেঞ্জোর জীবন তাঁর অ্যাকোয়ারিয়ামেই শেষ হত তাহলে তা সঠিক হতনা। তাই তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হল সমুদ্রের বুকে। যে নোনা জলে ভেসেই বড় হয়েছে সে। কাটিয়েছে জীবনের অনেক বছর।
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…