সমুদ্রে ফেলা হচ্ছে মেট্রোর কামরা, ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম - @mallonfilms
ট্রেনের বগিগুলি একটা সময় পর আর ব্যবহারযোগ্য থাকেনা। সেগুলি নষ্ট করে ফেলতে হয়। কিন্তু ট্রেনের কামরা নষ্ট করতেও অনেক খরচ হয়। ২০০১ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাই একদম অন্য এক উপায় নেয় বিশ্বের অন্যতম সেরা শহরের পুরসভা।
শহরে চলা মেট্রো রেল পরিষেবা যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। প্রচুর ট্রেনের দরকার পড়ত। তার বগিগুলি পুরনো হলে বাতিল করে দেওয়া হত।
ওই ১০ বছরে দেখা গিয়েছিল মোট ২ হাজার ৫৮০টি মেট্রোর কামরা বাতিল হয়। সেসব বাতিল কামরা যদি সঠিক নিয়ম মেনে নষ্ট করে দেওয়া হত তাহলে নিউ ইয়র্ক পুর পরিবহণ দফতরের খরচ হত ৩০ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা এখন দাঁড়ায় ২৪৬ কোটি টাকার বেশি।
এই বিপুল অর্থ ব্যয়ের পথে না হেঁটে ওই ১০ বছরে নিউ ইয়র্ক পুর পরিবহণ নিগম নিউ জার্সির সমুদ্র সৈকতে নিয়ে গিয়ে ওই বগিগুলিকে জাহাজে তোলে। তার আগে অবশ্যই ট্রেনের বগিগুলিকে ভাল করে ধুয়ে মুছে সাফ করে দেওয়া হয়। তারপর তা নিয়ে যাওয়া হয় সমুদ্রে। সেখানেই কৃত্রিম প্রবাল প্রাচীরের মত বগিগুলিকে জলে ফেলে দেওয়া হয়।
বগিগুলি সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছে যায়। সেখানে সেগুলির গায়ে ক্রমে গজিয়ে ওঠে প্রচুর গাছপালা। কোরালদেরও আস্তানা তৈরি হয় এইসব কামরা।
এমনকি অনেক সামুদ্রিক মাছও তাদের বাড়ির মত ব্যবহার করতে থাকে এই মেট্রো রেলের নষ্ট হওয়া বগিগুলিকে। যা এখনও জলের তলায় গাছপালা, মাছ ও প্রবালদের নিশ্চিন্ত আশ্রয় হয়ে শুয়ে আছে।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…