SciTech

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বড় হল পুরুষাঙ্গ গাছ

বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই রয়েছে ছোটোখাটো বোটানিক্যাল গার্ডেন। সেখানেই বেড়ে উঠল পুরুষাঙ্গ গাছ। ২৪ বছর পর গাছটি দেখতে ভিড় জমল।

Published by
News Desk

সেই ১৯৯৭ সালে শেষবার দেখা গিয়েছিল এই পুরুষাঙ্গ গাছটিকে। এ গাছের নাম পুরুষাঙ্গ গাছ হওয়ার কারণ রয়েছে। গাছটি পূর্ণ চেহারা নিলে সেটি দেখতে হয় পুরুষাঙ্গের মত। তাই এটি পেনিস প্লান্ট বা পুরুষাঙ্গ গাছ নামে পরিচিত হয়। যার বৈজ্ঞানিক নাম অবশ্য অ্যামোরফোফালুস ডেকাস সিলভা।

এটি এমন একটি গাছ যা বিশেষ উঁচু হয়না। মাঝখান দিয়ে একটি মোটা অংশ উপরের দিকে উঠে যায়। দেখতে যাই হোক, এই গাছের গন্ধ কিন্তু সহ্য করা যথেষ্ট শক্ত। পচা মাংসের মত উগ্র গন্ধ নির্গত হয় এই গাছ থেকে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে এই গাছ কেন?

বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠনে এই গাছ একটা বিষয় অবশ্যই। যারা বোটানি নিয়ে পড়াশোনা করছেন তাঁদের জন্য এই গাছ সামনে থেকে দেখা ও তা পরীক্ষা করার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এর পুরুষাঙ্গের মত দর্শনের জন্য বহু মানুষ এটা দেখতে চান। তাই সে বন্দোবস্ত করছে বিশ্ববিদ্যালয়।

নেদারল্যান্ডসের লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় হয়ে ওঠা এই গাছ নিয়ে উৎসাহের অন্ত নেই। এই গাছ কিন্তু ইউরোপের আবহাওয়ায় বড় হওয়াটা একটু অস্বাভাবিক।

এই গাছ ইন্দোনেশিয়ায় দেখতে পাওয়া যায়। ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়ার সঙ্গে ইউরোপের আবহাওয়ার ফারাক রয়েছে। তাই ইউরোপের আবহাওয়ায় এই গাছ বড় হওয়াটা অনেককে চমকে দিয়েছে। এই গাছ যেখানেই হোক, তা ২০ বছরে একবার বড় হয়। তারপর ফের অপেক্ষা করতে হয় ২০ বছর।

Share
Published by
News Desk
Tags: Netherlands

Recent Posts