
না প্রধানমন্ত্রী নাম করেছেন, আর না ফেসবুক পোস্টে কিরেন রিজিজু। কিন্তু দুয়ে দুয়ে তো চারই হয়। তাই সূর্পণখা ইঙ্গিতটা যে তাঁকে লক্ষ্য করেই তা কংগ্রেস সাংসদ রেণুকা চৌধুরী বলেই নয়, সকলের কাছেই কার্যত পরিস্কার। বৃহস্পতিবার এর বিরুদ্ধে রাজ্যসভায় প্রবল হট্টগোল শুরু করেন কংগ্রেস সাংসদরা। যোগ দেন বিরোধীরাও। কংগ্রেস সাংসদ রেণুকা চৌধুরীর অট্টহাস্যের সঙ্গে নাম না করে সূর্পণখার তুলনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে রাজ্যসভায় ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি করেন তাঁরা। বিরোধীদের প্রবল হট্টগোলে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় সভা।
এদিন রেণুকা চৌধুরী নিজেও মুখ খুলেছেন। তিনি এদিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী মুখে মহিলাদের সম্মান নিয়ে অনেক কথা বলেন। কিন্তু তিনি যেভাবে ২ মেয়ের জননী ও কারও স্ত্রীকে একথা বলতে পারলেন তা কখনই মেনে নেওয়া যায়না। তাঁকে এভাবে অপমান করার জন্য তিনি রাজ্যসভায় স্বাধিকারভঙ্গের প্রস্তাব আনবেন বলেও জানান কংগ্রেস সাংসদ রেণুকা চৌধুরী। তিনি যে এ ধরণের মন্তব্য কিছুতেই বরদাস্ত করবেন না তাও জানিয়েছেন রেণুকা। পাশাপাশি তিনি বলেন, তাঁকে যদি প্রধানমন্ত্রী এভাবে অপমান করতে পারেন, তাহলে দেশের বাকি মহিলাদের অবস্থার কথা ভেবে তাঁর করুণা হচ্ছে।













