প্রথম কোপেই ৫টি হিরে, রাতারাতি বদলে গেল ভাগ্য
এক কোপেই বদলে গেল ভাগ্য। ৫টি হিরে উঠে এল মাটির তলা থেকে। যা তাঁকে নিমেষে অনেকটা ধনী করে দিল।
সূর্যস্নাত একটি জমি। সেই জমির তলায় রয়েছেটা কি। হিরেও থাকতে পারে। অনেক আশা নিয়ে মাটি কোপানো শুরু করেছিলেন তিনি। আশপাশে অনেকেই তো এমনভাবে মাটি কোপান। কিন্তু সবাই যে হিরে পেয়ে যান এমনটা নয়। চেষ্টা চালাতে থাকেন।
বিজেন্দর কুমার শর্মার ভাগ্যটা কিন্তু অনেকটাই সুপ্রসন্ন ছিল। তিনি ওই জমি খননের পারমিট নিয়েছিলেন আগে। মধ্যপ্রদেশের পান্নার আশপাশের এমন অনেক জমিতে খননের অনুমতি নিতে হয় স্থানীয়দের। অনুমতি মিললে সেখানে খননকার্য চালাতে পারেন তাঁরা।
বিজেন্দর শর্মা সেটাই করেছিলেন। তিনি খনন করার জন্য পারমিট গত জুন মাসে সংগ্রহ করেন। তারপর যখন মাটি খনন শুরু করেন তখন প্রথমেই কেল্লা ফতে। তিনি শুরুতেই পেয়ে যান ৫টি হীরকখণ্ড।
৫টি হিরে মিলিয়ে ৫.৭৯ ক্যারাট। যার দাম তার গুণমান, রং, স্পষ্টতা ও বাজারে চাহিদা অনুযায়ী স্থির হবে। তবে তার দাম যে ৫ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষের মধ্যে থাকবে সে আন্দাজ দিতে পেরেছেন বিশেষজ্ঞেরা।
পান্না ডায়মন্ড রিজার্ভের ভারকান মাইন এলাকায় পাওয়া এই ৫টি হিরে যে সত্যিই পাওয়া গিয়েছে সে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে খনিজ সম্পদ দফতর। বিজেন্দর কুমার শর্মার আইন মেনে দায়িত্বপূর্ণ খনন নিয়ে উচ্ছ্বাসও প্রকাশ করেছে তারা।
এই হিরে পাওয়ার জন্য একটা বড় অঙ্কের অর্থ বিজেন্দর কুমার শর্মা পাচ্ছেন। প্রথম প্রচেষ্টাতেই যে তিনি এভাবে ৫টি হিরে পেয়ে যাবেন তা তিনি ভাবতেও পারেননি বলে জানিয়েছেন বিজেন্দর। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা













