হরিদ্বারে গঙ্গা, নিজস্ব চিত্র
হরিদ্বারের বিখ্যাত হর কি পৌরি ঘাটের সামনে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে গঙ্গা। এই গঙ্গার জলে যেমন স্রোত, তেমন ঠান্ডা। এখানেই স্নান করে বহু মানুষ পুণ্যার্জন করেন। পবিত্র গঙ্গার জল এখানে ঈশ্বর জ্ঞানে পূজিত হয়।
সেই গঙ্গার জল কিন্তু শুকিয়ে যায় যদি কাছের ভীমগোড়া ব্যারেজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ হর কি পৌরি ঘাটের ধার দিয়ে বয়ে যাওয়া গঙ্গা আসলে গঙ্গার একটি টানেল। যা ব্রিটিশরা তৈরি করেছিল।
এই ব্যারেজের গেট বন্ধ করে দিলে এই ক্যানালের জল শুকিয়ে যায়। তখন গঙ্গার তলদেশও পরিস্কার দেখতে পাওয়া যায়। ছোট ছোট পাথরের টুকরোয় ভরা এই তলদেশ এমন কিছু নিচুও নয়। হেঁটেই পুরো ক্যানাল পার করা যায়। এখানে জল শুকিয়ে যেতেই এবার বেরিয়ে পড়েছে একটি রেললাইন।
একটি রেললাইন পাতা রয়েছে গঙ্গার তলদেশে। যেহেতু সারাবছর এখানে জল ভরে থাকে তাই এ লাইন নজরে পড়েনা। কেবল শুকিয়ে গেলেই দেখা পাওয়া সম্ভব। এখন সকলের প্রশ্ন হল এ রেললাইন ধরে কবে রেল চলত?
বিশেষজ্ঞদের মতে এটা রেল চলাচলের জন্য তৈরিই হয়নি। বরং যখন ক্যানাল তৈরি করা হচ্ছিল, তখন ক্যানাল তৈরির জন্য যে মালপত্র দরকার ছিল তা এই লাইনের মাধ্যমে নিয়ে আসা হত। এতে শ্রম কম লাগত। কাজও দ্রুত এগোত।
পরে ক্যানাল তৈরির কাজ শেষ হওয়ার পর সেই লাইনটা পাতাই রয়ে গেছে গঙ্গার তলায়। যা কেবল হরিদ্বারের গঙ্গার জল শুকিয়ে গেলেই দেখা যাওয়া সম্ভব। বাকি সময় তা থাকে জলের তলায়।
কুম্ভ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…