ধর্মাচরণ, প্রতীকী ছবি
রাম লক্ষ্মণ নামটা প্রায় একসঙ্গেই নেওয়া হয়ে থাকে। লক্ষ্মণ কেবলই ভগবান রামের ভাই নন, তিনিও ঈশ্বরতুল্য। তাই তাঁরও একটি মন্দির নির্মাণ শুরু হচ্ছে। যে মন্দির ১ একর জমির ওপর তৈরি হবে।
মন্দিরের উচ্চতা হবে ৮১ ফুট। সুবিশাল এই মন্দিরে থাকবে লক্ষ্মণের মূর্তি। তাঁর সঙ্গে তাঁর স্ত্রী উর্মিলারও মূর্তি থাকবে। সেইসঙ্গে থাকবে শিব পরিবার ও রাম দরবার।
এছাড়া মন্দির চত্বরেই একটি বৃদ্ধাশ্রম তৈরি হবে। যা নামাঙ্কিত হবে লক্ষ্মণ জায়া উর্মিলার নামে। মন্দিরটি বিশাল চত্বর জুড়ে ছড়িয়ে হবে।
তবে বাস্তু মেনেই পুরো মন্দির তৈরি করা হবে। এ কাজে ২ স্থপতিকে নিযুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা এই মন্দিরের নকশা তৈরি করছেন। ৫ বছর লাগবে এই মন্দির নির্মাণ হতে।
মন্দিরটি নির্মাণের ভূমিপুজো হয় বৃহস্পতিবার। যা হওয়ার পরই মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে অনতিবিলম্বে। ভগবান রামের ছায়া সঙ্গী হলেও লক্ষ্মণ মন্দির কিন্তু অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে না। তবে তৈরি হচ্ছে একই রাজ্যে।
লক্ষ্মণ মন্দির তৈরি হচ্ছে লখনউ শহরে। জানকীপুরমে হয় ভূমিপুজো। শ্রী লক্ষ্মণ পীঠ সেবা নিবাসের প্রধান পণ্ডিত ধীরেন্দ্র বশিষ্ঠ এই মন্দির তৈরি সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য সামনে এনেছেন।
এখন ৫ বছরের অপেক্ষা। তারপর রাম মন্দিরের পাশাপাশি লক্ষ্মণ মন্দিরও পেতে চলেছেন ভক্তরা। লক্ষ্মণ মন্দির তৈরি হলে লখনউ শহরে আরও এক পর্যটন আকর্ষণও তৈরি হবে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা