Categories: National

৩ মে-র পরে কী, জোন স্পষ্ট করল কেন্দ্র

দেশজুড়ে এখন সাধারণ মানুষের একটাই প্রশ্ন, ৩ মে-র পর কী হবে? কেন্দ্র কিন্তু ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে জেলাভিত্তিক জোন ভাগ করার কাজ শেষ করেছে।

Published by
News Desk

দেশ জুড়ে এখন চলছে দ্বিতীয় পর্বের লকডাউন। ৩ মে-তে শেষ হচ্ছে সেই সময়সীমা। এবার কী? সাধারণ মানুষের এটাই এখন বড় প্রশ্ন। এবার কী তবে তৃতীয় পর্যায়ের লকডাউন? নাকি জোন ভিত্তিক স্থির হবে ছাড়ের সীমা? কেন্দ্রের তরফে কোনও স্পষ্ট ঘোষণা এখনও নেই। যা স্পষ্ট করার তা অবশ্য আর ২ দিনের মধ্যেই করতে হবে। ৩ মে হতে বাকি আর ২ দিন। তবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ইতিমধ্যেই সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারের কাছে চিঠি পাঠিয়ে দিয়েছেন। সেখানে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের কেন্দ্র চিহ্নিত রেড ও অরেঞ্জ জোনের কন্টেনমেন্ট জোন ও বাফার এলাকা চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রের নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী এখন দেশে জেলাভিত্তিক ১৩০টি রেড জোন রয়েছে। ২৮৪টি রয়েছে অরেঞ্জ জোন এবং ৩১৯টি গ্রিন জোন রয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পাঠানো চিঠিতে স্পষ্ট করেছে দিল্লিতে সবটাই রেড জোনে পড়ছে। দিল্লিতে কোনও অরেঞ্জ বা গ্রিন জোন নেই। পশ্চিমবঙ্গের ৪টি জেলা রয়েছে রেড জোনে। মহারাষ্ট্রের মুম্বই, পুনে, নাসিক ও থানে রেড জোনের আওতায় পড়ছে।

কেন্দ্রের তালিকা মত উত্তরপ্রদেশে ১৯টি রেড জোন রয়েছে, তামিলনাড়ুতে ১২টি, কেরালায় ২টি। যদিও এই জেলাভিত্তিক জোন ভাগ পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে প্রতি সপ্তাহেই পরিবর্তিত হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সচিব প্রীতি সুদান। এমনকি পুরো এক সপ্তাহ না নিয়ে প্রয়োজনে তার আগেও তালিকা পরিবর্তিত হতে পারে বলে রাজ্যগুলিকে জানিয়েছেন তিনি। একটি জেলা কখন গ্রিন জোন বলে চিহ্নিত হচ্ছে? যদি কোনও জেলায় শেষ ২১ দিনে কোনও নতুন করোনা সংক্রমিতের খোঁজ না মেলে তাহলে সেটি গ্রিন জোন হিসাবে ঘোষিত হচ্ছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Share
Published by
News Desk