National

হোয়াটসঅ্যাপে অর্ডার দিলেই মাছ পৌঁছে যাচ্ছে বাড়িতে

এই কঠিন সময়ে খাবারের মেনু ঠিকঠাক হল কিনা সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবু মাছটা পেলে মন্দ হয়না এমন একটা ভাবনা অধিকাংশ বাঙালির মনেই উঁকি দিচ্ছে।

Published by
News Desk

কথায় বলে মাছে ভাতে ভাঙালি। সেই বাঙালির এখন মহা সমস্যা হয়েছে মাছ নিয়ে। কারণ বাজারে ভিড় এড়াতে অনেকেই ওমুখো হচ্ছেন না। লকডাউনে বেশি বাড়ি থেকে বার হতেও চাইছেন না অনেকে। ফলে অনেক সময়ই মাছ পাচ্ছেন না তাঁরা।

যদিও এই কঠিন সময়ে খাবারের মেনু ঠিকঠাক হল কিনা সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবু মাছটা পেলে মন্দ হয়না এমন একটা ভাবনা অধিকাংশ বাঙালির মনেই উঁকি দিচ্ছে। মাছের চাহিদা রয়েছে লখনউ শহরেও। আর লখনউয়ের বাসিন্দাদের সেই চাহিদার কথা মাথায় রেখে এবার এগিয়ে এল স্থানীয় প্রশাসন।

লখনউতে রয়েছে বেশ কয়েকটি ফিস পার্লার। এই ফিস পার্লারগুলির পরিচালন ভার রয়েছে উত্তরপ্রদেশের মৎস্য বিভাগের হাতে। গোমতী নগর, ইন্দিরা নগর, আশিয়ানা এবং চিনহাট এলাকায় রয়েছে এমন ফিস পার্লার। এই ফিস পার্লারগুলির হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। এবার নিজের পছন্দ মত মাছ এই হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে অর্ডার হিসাবে পাঠালে বাড়িতেই পৌঁছে যাচ্ছে সেই মাছ। কেবল দামটা মিটিয়ে দিতে হচ্ছে।

লখনউতে নবরাত্রি কাটার পর থেকেই মাছ ও মাংসের চাহিদা তুঙ্গে ওঠে। এবারও সেই চাহিদা রয়েছে। যেহেতু লকডাউন চলছে তাই সাধারণ মানুষ চাইছেন তাঁদের বাড়িতেই মাছ, মাংস প্রয়োজনমত পৌঁছে দেওয়ার বন্দোবস্ত হোক।

লখনউ জেলা প্রশাসন এই চাহিদার কথা মাথায় রেখে মাছের হোম ডেলিভারি শুরু করলেও মাংসের তেমন কোনও সুরাহা করতে পারেনি। কারণ স্থানীয় প্রশাসন সাফ জানিয়ে দিয়েছে কোনাও স্থানীয় মাংস বিক্রেতাকে হোম ডেলিভারি করতে দেওয়া হবে না। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Share
Published by
News Desk