National

কিশোরীকে গণধর্ষণ করে মুণ্ড কেটে দিল দাদা ও কাকা

Published by
News Desk

ফের এক নৃশংস ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা শিউরে দিল দেশবাসীকে। অভিযোগ ১২ বছরের এক কিশোরীকে গণধর্ষণের পর তার মুণ্ড কেটে হত্যা করা হয়। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তারা বাইরের কেউ নয়, ওই কিশোরীরই দাদা ও কাকা। তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই মৃত কিশোরীর ১ দাদা ও কাকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অন্য ১ দাদার খোঁজ চলছে।

ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের সাগরে। এখানে একটি গ্রামের বাসিন্দা ওই কিশোরী গত ১৪ মার্চ স্কুলে গিয়েছিল। পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা দিয়ে সে আর বাড়ি ফেরেনি। বাড়ি থেকে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়। পুলিশকে কিশোরীর কাকা বলে, এই ঘটনায় তাদের সঙ্গে শত্রুতা থাকা আর এক গ্রামবাসীর হাত থাকতে পারে। যদিও তদন্তকে ভুল পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাকার সেই চেষ্টা ধরে ফেলে পুলিশ। ওদিনই গ্রামের ধার থেকে উদ্ধার হয় ওই কিশোরীর গলাকাটা দেহ।

তদন্তে পুলিশ জানতে পারে ওই কিশোরী বাড়ি ফেরার সময় তার এক দাদা তাকে তার কাকার বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানেই ২ দাদা ও কাকা মিলে তাকে গণধর্ষণ করে। পুলিশের অনুমান কিশোরীর গলা কেটে দেয় তার কাকিমা। তবে তদন্ত এখনও চলছে। এই ঘটনায় ১ দাদা ও কাকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর ১ অভিযুক্ত দাদার খোঁজ চলছে।

(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)

Share
Published by
News Desk