গ্রহাণু, প্রতীকী ছবি
গত ডিসেম্বর মাসেই তার কথা জানতে পারেন বিজ্ঞানীরা। এখন সেটি পৃথিবী থেকে অনেকটাই দূরে অবস্থান করছে। তবে তার গতিপথ হিসাব করে দেখা গেছে সেটি সরাসরি পৃথিবীর দিকেই তেড়ে আসছে। তাও এক দুর্দমনীয় গতিতে।
বিজ্ঞানীরা হিসাব করে দেখেছেন সেটি পৃথিবীতে পৌঁছে যাবে ২০৩২ সালে। ওই বছরই পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার কথা। আর তা হলে যে পৃথিবীর কি অবস্থা হবে তা কল্পনার অতীত। এই গ্রহাণুটি শুধু পৃথিবী নয়, চাঁদের দিকেও ধেয়ে আসছে।
অর্থাৎ তা চাঁদকেও ধাক্কা মারতে পারে। এটিকে দেখতে পাওয়ার পর তার গতিবিধির ওপর কড়া নজর রাখছেন বিজ্ঞানীরা। গ্রহাণুটির নাম দেওয়া হয়েছে ২০২৪ ওয়াইআর৪।
নাসা এটিকে দেখতে পাওয়ার পর জানিয়েছিল গ্রহাণুটির পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা ৩.১ শতাংশ। কম সম্ভাবনা থাকলেও একেবারে নেই তেমনটা নয়।
তবে এখন গ্রহাণুটিকে আরও পর্যবেক্ষণ করার পর নাসার বিজ্ঞানীরা মনে করছেন সেটির পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা ০.২৮ শতাংশ। নামমাত্রই সম্ভাবনা।
কারণ সেটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার আগে বায়ুমণ্ডলের মোকাবিলা করতে হবে। সেখানেই সেটি ভেঙে টুকরো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্ট। তবে সেটা হলেও কিছু ক্ষতি হবে।
শুধু পৃথিবী বলেই নয়, চাঁদেও আছড়ে পড়তে পারে গ্রহাণুটি। তবে নাসার বিজ্ঞানীদের ধারনা চাঁদে এটি আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা ১ শতাংশের বেশি নয়। যদিও এসবই বর্তমান পর্যবেক্ষণ থেকে লব্ধ। বিজ্ঞানীরা এই গ্রহাণুর গতিবিধির ওপর নজর রেখেই দিচ্ছেন।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…