SciTech

মহাকাশে বিরল প্রজাপতি, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

নতুন কিছুকে স্বাগত জানাতে মানুষ আনন্দে মেতে ওঠে। মহাশূন্যও যেন একই রকম আনন্দে মাতোয়ারা হল। অন্য দিওয়ালীতে আলোকিত অন্ধকার মহাশূন্য।

Published by
News Desk

মহাশূন্যে সারাক্ষণই কিছু না কিছু ঘটে চলেছে। তার যৎসামান্যই মানুষ দেখার সুযোগ পাচ্ছে। তাও সম্ভব হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির কৃপায়। যেমন নাসার হাবল স্পেস টেলিস্কোপ গভীর মহাশূন্যের এমন এক ছবি তুলল যা বিজ্ঞানীদেরও তাক লাগিয়ে দিয়েছে।

নিকষ কালো অসীম অন্ধকার মহাশূন্যে হঠাৎ দেখা গেল আলোর রোশনাই। নানা রং সেখানে। রঙিন সে আলোর ছটা ঠিকরে বার হচ্ছে। যেন নানাপ্রকারের আতসবাজি ফেটে চলেছে।

আতসবাজির রোশনাই অন্ধকার মুছে নানা রংয়ের আলোয় ভরিয়ে তুলছে মহাশূন্যের ওই অংশকে। মহাশূন্য যেন মেতে উঠেছে দিওয়ালীর আনন্দে। কারণ সেখানে এক নতুনের জন্ম হচ্ছে। নতুন এক নক্ষত্রের জন্ম। যা এখনও সম্পূর্ণ নক্ষত্র হয়ে ওঠেনি।

যাদের থেকে তার জন্ম নেই অন্য নক্ষত্ররা তাকে ঘিরে রেখেছে গ্যাস আর ধুলোর কুণ্ডলীতে। সেখানেই একের পর এক বিস্ফোরণ হচ্ছে। আর আলোয় ভরে উঠছে চারধার।

৪৬০ আলোকবর্ষ দূরে থাকা ওই সম্পূর্ণ হতে চলা নক্ষত্রটি মহাশূন্যের নিরিখে নেহাতই বালক। তার বয়স ১ লক্ষ বছরের মতন। যার চারধার পুরু গ্যাস ও ধুলোয় ভরে আছে এখনও।

সেখানেই বিস্ফোরণ হচ্ছে। আলোর ছটা বার হচ্ছে। এভাবে এটি একসময় পূর্ণাঙ্গ নক্ষত্রে পরিণত হবে। নতুন তারার জন্মকেই যেন আলোর ছটায় উদযাপন করছে মহাশূন্য। লাল, সবুজ, নীল, সাদা আলোর আতসবাজির রোশনাই ম্লান করে দিচ্ছে অন্ধকার।

Share
Published by
News Desk
Tags: NASA