ফাইল : লকডাউনে খাঁখাঁ করছে মুম্বই, ছবি - আইএএনএস
এমনটা যদি দেখা যায় যে সংক্রমণ বাড়তে বাড়তে ২০ হাজার পার করে গেল। একদিনে সেই সংখ্যা পার করেছে সংক্রমণ। সেক্ষেত্রে কিন্তু আর ঝুঁকি না নিয়ে স্তব্ধ করতে হবে মায়ানগরীর স্বাভাবিক জনজীবন। যা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ থেকে দেখা গিয়েছিল দেশজুড়ে।
এছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন মুম্বই শহরের মেয়র কিশোরী পেডনেকর। পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রেখেছে প্রশাসন।
প্রচ্ছন্নে এই পরিস্থিতির দিকে শহর এগোতে থাকার কারণ হিসাবে মানুষের অসচেতনতাকেই দায়ী করেছেন পেডনেকর। তাঁর মতে, মানুষ যদি নিয়ম না মানেন তাহলে মুশকিল।
মানুষ কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে এখনও সমুদ্রসৈকতে যাচ্ছেন। ভিড় করছেন। ভিড় করছেন পার্কে, মাঠে। এমনিতেই বিকেল ৫টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত এসব স্থানে প্রবেশ নিষেধ রয়েছে। এছাড়া স্কুলও বন্ধ হয়েছে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
কিন্তু রাস্তায় মানুষের ঢল রয়েছে। মানুষ রাস্তায় বার হচ্ছেন। ভিড়ও জমাচ্ছেন। ফলে চিন্তা বাড়ছে প্রশাসনের। এমনকি ২০ শতাংশের বেশি কোনও আবাসনে যদি সংক্রমণ ধরা পড়ে তখনই তাকে আলাদা করে ঘেরাটোপে নেওয়ার কথাও জানিয়ে দিয়েছে পুরসভা। কলকাতায় যে ঘেরাটোপ বেশ কিছু ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়েছে।
মুম্বই পুরসভা এলাকার ক্ষেত্রে কিন্তু পরিস্থিতি জটিল আকার নিয়েছে। ফলে পুরসভা এবার যে কড়া পদক্ষেপের রাস্তায় হাঁটবে তা পরিস্কার করে দিলেন মেয়র। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা