World

রাতারাতি ভূতের লণ্ঠন হয়ে গেল ১ হাজার ১৬১ কেজির কুমড়ো

ছিল কুমড়ো। রাতারাতি হয়ে গেল ভূতের লণ্ঠন। অতিকায় কুমড়ো হিসাব খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল তার। এবার তার গায়ে চড়ল ভৌতিক তকমা।

Published by
News Desk

কুমড়ো তো অনেকেই খান। বড়সড় চেহারারই হয় কুমড়ো। বিক্রেতা তা থেকে কেটে কেটে টুকরো বিক্রি করেন বাজারে। তবে তার ওজন কত হয়? খুব বেশি হলে ১০-১৫ কেজি। কিন্তু ১ হাজার ১৬১ কেজির কুমড়োর কথা কল্পনা করাও মুশকিল।

তবে কল্পনা আর করতে হচ্ছেনা। এখন চর্মচক্ষে সেই কুমড়োকে দেখাও যাচ্ছে। বিশ্বে আজ পর্যন্ত এত বড় কুমড়ো আর কোথাও তৈরি হয়নি। স্বভাবতই তা গোটা বিশ্বের নজর কেড়ে নিয়েছে।

এই দ্রষ্টব্য কুমড়োর নাম দেওয়া হয়েছে মাভেরিক। আমেরিকার অ্যানোকা শহরে নিজের বাগানের কুমড়োকে এই আকৃতিতে যত্নআত্তি করে নিয়ে আসেন ট্র্যাভিস জিঞ্জার নামে এক ব্যক্তি। কুমড়োর সঙ্গে সঙ্গে তিনিও এখন সেলেব্রিটি হয়ে উঠেছেন।

কুমড়োটি সকলের দেখার জন্য সাজানো ছিল অ্যানোকা সিটি হলের সামনে। যেখানে সেই কুমড়ো এখন শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় রাতারাতি ভূতের লণ্ঠনে রূপান্তরিত হয়েছে।

আমেরিকায় ধুমধাম করে পালিত হয় হ্যালোউইন উৎসব। হ্যালোউইন হল কার্যত বিদেশের ভূতচতুর্দশী। যেখানে ভূতের সাজে মানুষ সেজে ওঠেন। ভূতের সাজে সেজে ওঠে তাঁদের বাড়ি ঘর।

আর সেই ভৌতিক সাজের অন্যতম অঙ্গ হল কুমড়োর পেট ফাঁকা করে সেখানে লণ্ঠন জ্বালানো। এবার তেমনই সাজে সাজানো হল এই অতিকায় দানবের চেহারার কুমড়োকে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্যাক ও ল্যান্টার্ন হিসাবে জায়গাও করে নিল এই কুমড়ো লণ্ঠন।

Share
Published by
News Desk

Recent Posts