মকরসংক্রান্তিতে সবরিমালা মন্দিরে ভিড় ও আকাশে মহাজাগতিক আলো, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
পাহাড়ের নিচে একটি নদী। সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয়। কেবল সে রাজ্যের মানুষই নন, ভিন রাজ্য থেকেও এ মন্দিরে ভক্ত সমাগম দেখার মত। প্রশাসন জানাচ্ছে, কার্যত তাদের রাজ্যের মানুষের সংখ্যা ছাপিয়ে গেছে ভিন রাজ্য থেকে আসা ভক্তের সংখ্যা।
এ মন্দিরে ভক্তদের যাতায়াত শুরু হয়েছিল নভেম্বর মাস থেকেই। মন্দির ভক্তদের জন্য খোলার পর থেকেই। তবে মকরসংক্রান্তির দিনটা একদম আলাদা। এই পুণ্যতিথিতে ভক্তের ঢল নামে কেরালার পথনমথিত্তা জেলার সবরিমালা মন্দিরে।
ভগবান আয়াপ্পন পূজিত হন এ মন্দিরে। পাহাড়ের তলদেশে পাম্বা নদীর ধার থেকেই শুরু হয় হেঁটে পাহাড়ে চড়া। এভাবেই পৌঁছতে হয় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত সবরিমালা মন্দিরে।
মকরসংক্রান্তি কেরালায় পালিত হয় ‘মকর ভিল্লাকু’ নামে। সেই মকর ভিল্লাকু-র দিনে সরবিমালায় পৌঁছে দেবতার দর্শন পাওয়াই নয়, ভক্তদের কাছে আরও এক অন্যতম আকর্ষণ হয় সন্ধে নামার পর দিগন্তে এক মহাজাগতিক আলো দেখা। পাহাড়ের ওপর থেকে এবার সেই আলো প্রত্যক্ষ করলেন ২ লক্ষের ওপর ভক্ত।
মকরসংক্রান্তি বা মকর ভিল্লাকু-র দিনে সন্ধে নামার পর সেই আলো দিগন্তে ফুটে ওঠার পরই ভক্তরা সমবেত কণ্ঠে বলে ওঠেন ‘স্বামীয়া স্বরণায়াপ্পা’। এভাবে ৩ বার বিভিন্ন সময়ে সন্ধে রাতে দেখা যায় সে আলো। আর যখনই দেখা গেছে তখনই ভক্তদের সমবেত কণ্ঠে শোনা গেছে স্বামীয়া স্বরণায়াপ্পা।
মকরসংক্রান্তির দিন সারা দেশ যখন নানাভাবে এই পুণ্যতিথি পালন করল তখন কেরালার বিখ্যাত সবরিমালা মন্দিরে এই মহাজাগতিক আলো এক ঐশ্বরিক আলো হয়ে ফুটে উঠল সন্ধের আকাশে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…