ম্যামথ গুহার প্রবেশদ্বার, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
এ হাঙর খুব বড় চেহারার হতনা। তাদের বিশেষত্ব ছিল তাদের দাঁত। একটু বাঁকানো হত তাদের দাঁতগুলো। এমনভাবে তা সাজানো থাকত যে সে সময় জলে ঘোরা অন্য ছোট পোকা বা মাছকে সে খেতে পারে।
এ হাঙরকে বিজ্ঞানীরা ডাকেন মাকাডেনস ওলসোনি নামে। এমন হাঙর আর পৃথিবীতে নেই। তারা জলে ভেসে বেড়াত প্রাগৈতিহাসিক যুগে। ৩৪ কোটি বছর আগে। সে সময় পৃথিবীতে যে প্রাণিদের দেখতে পাওয়া যেত তারা আর নেই। তবে জায়গাগুলো আছে।
তেমনই একটি জায়গা কেন্টাকির ম্যামথ কেভ ন্যাশনাল পার্ক। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহা। যা ৩৪ কোটি বছর আগে এখনকার মত মাটির ওপর ছিলনা। ছিল জলের তলায়। সেই জলে সে সময় মাকাডেনস ওলসোনি হাঙর ঘুরে বেড়াত। সেই হাঙরের একটি দাঁত পাওয়া গেল এই গুহায়।
ম্যামথ কেভ ন্যাশনাল পার্ক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সামনে এনেছে। তারা জানিয়েছে, এ আবিষ্কার তাদের জন্য এক বড় প্রাপ্তি। যা ৩৪ কোটি বছর আগের পৃথিবীর জলভাগের সম্বন্ধে অনেক তথ্য দিতে পারবে। ওই দাঁত পরীক্ষা করে বিশেষজ্ঞেরা প্রাগৈতিহাসিক এমন এক সময়ের সম্বন্ধে জানতে পারবেন যা জানার চেষ্টা বিশ্বজুড়েই চলছে।
এই ম্যামথ কেভ ন্যাশনাল পার্কে শার্ক উইক বা হাঙর সপ্তাহ চলার সময়ই মাকাডেনস ওলসোনি হাঙরের দাঁত পাওয়ার কথা সামনে আনে পার্ক কর্তৃপক্ষ। এতে পর্যটকদের উৎসাহ আরও বৃদ্ধি পায়।
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…