নিসারের সফল উৎক্ষেপণ, ছবি – সৌজন্যে – ইসরো
মহাকাশ বিজ্ঞানে ভারত একটি নাম। বিশ্বের যে হাতেগোনা কয়েকটি মহাকাশ বিজ্ঞানে সাফল্য পাওয়া দেশ রয়েছে তার একটি অবশ্যই ভারত। ভারতের নাম এখন আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের সঙ্গে একসঙ্গে নেওয়া হয়।
চন্দ্রযান-১, ২ এবং ৩ মিশন, মঙ্গলগ্রহকে কাছ থেকে পাক খাওয়া বা ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিন প্রযুক্তি, ভারতের ঝুলিতে এসেছে একের পর এক বিরল সাফল্য।
তবে এখানেই শেষ নয়। আরও ৮ থেকে ১০টি এমন সাফল্য খুব দ্রুত পেতে চলেছে ভারত। এমনই দাবি করলেন ইসরোর চেয়ারম্যান ভি নারায়ণন।
২০০৮ সালে চন্দ্রযান-১ পাঠিয়েছিল ভারত। সেই চন্দ্রযান-১ প্রথমবার এটা বিশ্বকে জানিয়েছিল যে চাঁদের মাটিতে রয়েছে জলের অণু। সেটা চাঁদের মাটির উপরিস্তরেও যেমন রয়েছে, তেমন রয়েছে চাঁদের মাটির অনেক নিচেও।
আবার ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে এলভিএম৩ ক্রায়োজেনিক স্টেজ ডেভেলপমেন্টে ৩টি বিশ্বরেকর্ড তৈরি করে ভারত। ২০২৩ সালে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে প্রথমবার ভারতই অবতরণ করতে সমর্থ হয়।
এভাবে একটি একটি করে সাফল্যের হাত ধরে ভারত পৃথিবীতে নিজের একটা আলাদা জায়গা করে নিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে ভারত যে এমন আরও ৮টি থেকে ১০টি সাফল্যে পেতে চলেছে সে বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন ইসরোর চেয়ারম্যান।
তিনি এটাও জানান যে খরচটা ইসরোর কাছে একটা বড় বিষয়। তাই প্রতিটি পরীক্ষার আগে বিভিন্নভাবে পর্যালোচনা করে তবেই একটি পরীক্ষার অনুমতি প্রদান করা হয়। কারণ তাতে একটা খরচ হয়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা