ভারতীয় রেল, প্রতীকী ছবি
ট্রেনের যে ইঞ্জিন থাকে তার চাকার সামনের দিকে একটি পাইপ মত থাকে। যে পাইপটি শেষ হয়ে যায় ট্রেনের চাকার দিকে মুখ করে। চাকা ও পাইপের মুখের মধ্যে সামান্যই ফাঁক থাকে। এই পাইপ দিয়ে প্রয়োজনে বেরিয়ে আসে বালি।
বেশ গতিতেই সেই বালির ফোয়ারা গিয়ে সরাসরি লাগে চকচকে চাকার ওপর। এভাবে বালি স্প্রে হতেই থাকে চাকার ওপর। আর তা বেশ কিছুটা সময় চলে।
এমনটা অনেকের নজরে পড়ে থাকতে পারে। কিন্তু এই বালির কাজ কি? বালির কাজ কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইঞ্জিন যখন চালু হয় তখন তা যাতে ধীরে ধীরে তার গতি বাড়াতে পারে এবং পিছলে না যায় সেকথা মাথায় রেখেই বালি দেওয়া হতে থাকে চাকার ওপর।
চাকায় বালি দিলে ইঞ্জিনের চাকা খুব মসৃণভাবে ক্রমে গতি বাড়ায়। চাকা জোর করে দ্রুত ঘোরাতে গেলে হিতে বিপত্তি হতে পারে। কারণ চাকা পিছলে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থেকে যায়।
বালি এই পিছলে যাওয়া থেকে চাকাকে রক্ষা করে। ফলে তা গতি নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। চাকাটি আস্তে আস্তে গতি বাড়াতে থাকে ট্রেনকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য।
এই সময় বালির স্প্রে এসে আছড়ে পড়তে থাকে ইঞ্জিনের চাকায়। এটা এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। অনেক ক্ষেত্রেই এই বালির স্প্রে প্রয়োজন পড়লে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়।
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…