ফ্রান্সের লে সাবলে দে’ওলোন শহরের সমুদ্রসৈকত, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
পর্যটকেরা এই সমুদ্র শহরে ভিড় জমান সারাবছর। অনেক সময় পর্যটকের ভিড় খুব বেড়ে যায়। সমুদ্রের ধারে বিশাল বালুকাবেলা। নীল সমুদ্রের ধারে সোনালি বালির সেই তটই এ শহরের অন্যতম আকর্ষণ। ফলে সেখানেই পর্যটকেরা দিনের অনেকটা সময় কাটান।
বিচে তাঁরা অনেকেই সূর্যস্নান করেন। সহজ করে বললে সানবাথ। নিজেদের মত করে কাটান। নারী পুরুষ নির্বিশেষে পরনে থাকে স্বল্প পোশাক। মহিলাদের ক্ষেত্রে ২ পিস। পুরুষদের ক্ষেত্রে কেবল শর্টস।
সূর্যস্নানের জন্য গায়ে বেশি পোশাক রাখেন না অনেকেই। এখানেই রয়েছে আলাদা একটি ন্যুড বিচ। সেখানে পর্যটকেরা চাইলে সম্পূর্ণ পোশাকহীন অবস্থাতেও নিশ্চিন্তে কাটাতে পারেন সমুদ্রের ধারে। এসব নিয়ে প্রশাসনেরও কোনও আপত্তি নেই।
কিন্তু তারা সমস্যায় পড়ছে অন্য জায়গায়। অনেক সময়ই সমুদ্রের ধারে যে নামমাত্র পোশাকে নারী পুরুষরা ভিড় জমাচ্ছেন, তাঁরা সমুদ্রের ধার থেকে উঠে চলে আসছেন শহরের বিভিন্ন দোকানে।
সে খাবার দোকানও হতে পারে বা অন্যান্য সামগ্রির দোকান। সেখানে এসে কেনাকাটা করছেন। কিন্তু পোশাক নামমাত্র থাকায় সেটা দৃশ্যত অস্বস্তির কারণ হচ্ছে।
সেখানেই সমস্যায় পড়েছে ফ্রান্সের সমুদ্র শহর লে সাবলে দে’ওলোন-এর প্রশাসন। শহরের মেয়র নিজেই পর্যটকদের বাজার, দোকান, রেস্তোরাঁয় একটু শালীনতার দিকে নজর রাখার অনুরোধ করেছেন। অত্যন্ত কম পোশাকে এভাবে দোকান বাজারে আসার জন্য কয়েকজন পর্যটককে জরিমানাও করেছে শহর প্রশাসন।
প্রশাসন পর্যটকদের উদ্দেশ্যে বারবার জানাচ্ছে, সমুদ্রের ধারে বালির তটে তাঁরা যে পোশাকে থাকতে চান থাকতেই পারেন। সময় কাটাতে পারেন। কিন্তু শহরের মধ্যে সঠিক পোশাকেই তাঁদের আসতে হবে। সমুদ্র স্নানের পোশাকে নয়।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…