World

৭টি প্রাচীনতম বিস্ময়ের ৬টি ধ্বংসপ্রাপ্ত, রয়ে গেছে ১টি, যা মহাকাশ থেকেও দেখা যায়

বিশ্বের প্রাচীনতম বিস্ময় হিসাবে ৭টি দ্রষ্টব্যের নাম রয়েছে। যারমধ্যে ৬টি নষ্ট হয়ে গেছে। রয়ে গেছে মাত্র ১টি। যার সামনে দাঁড়ালেই বোঝা যায় সেটি সত্যিই বিস্ময়।

Published by
News Desk

বিশ্বের প্রাচীনতম যে ৭টি বিস্ময়কে ধরা হয় তার তালিকা অনেকেরই জানা। যারমধ্যে ৬টি কয়েক শতাব্দীর মধ্যে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে। এখনও রয়ে গেছে মাত্র ১টি বিস্ময়। যার সামনে দাঁড়ালে আজও পর্যটকেরা হতবাক হয়ে চেয়ে থাকেন।

তার বিশালত্বের সামনে হারিয়ে যান তাঁরা। বলা হয় মহাকাশ থেকেও নাকি এটি দেখতে পাওয়া যায়। যার টানে মানুষ ছুটে যান পিরামিডের দেশে।

বিশ্বের প্রাচীনতম যে ৭টি আশ্চর্য রয়েছে সেগুলি হল ইরাকের ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান, গ্রিসের কলোসাস অফ রোডস, তুরস্কের মৌসোলিয়াম অফ হ্যালিকারনেসাস, মিশরের লাইটহাউস অফ আলেকজান্দ্রিয়া, গ্রিসের অলিম্পিয়ার জিউসের স্ট্যাচু, তুরস্কের টেম্পল অফ আর্টেমিস এবং মিশরের গিজার বিখ্যাত পিরামিড।

এরমধ্যে প্রথম ৬টিই ধ্বংস হয়ে গেছে। পড়ে আছে তার কিছু ভাঙাচোরা অংশ। তবে এই ৭টির মধ্যে এখনও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে মিশরের গ্রেট পিরামিড অফ গিজা। মিশরের অহংকারও বলা যেতে পারে একে।

গিজার পিরামিড, ফাইল ছবি

ফারাও খুফুর এই পিরামিডই হল মিশরের সবচেয়ে বড় পিরামিড। ৪৮১ ফুট উচ্চতা সম্পন্ন এই পিরামিড ফারাও খুফুর সমাধিক্ষেত্র হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ২৬০০ সালে।

এই পিরামিডটি তৈরি করতে আনুমানিক ২৬ বছর সময় লেগেছিল। পৃথিবীর প্রাচীনতম সপ্তাশ্চর্যের একটি এই গিজার পিরামিডের টানে প্রতিবছর বহু পর্যটক হাজির হন পিরামিডের দেশ মিশরে।

Share
Published by
News Desk
Tags: Egypt

Recent Posts